সাম্প্রতিক....
Home / প্রচ্ছদ / সাম্প্রতিক... / পরীমনির ছেলের নাম পছন্দ হয়নি তসলিমার 

পরীমনির ছেলের নাম পছন্দ হয়নি তসলিমার 

অনলাইন ডেস্ক :
মা হয়েছেন অভিনেত্রী পরীমনি। বাবা হয়েছেন শরীফুল রাজ। শোবিজে যেমন বিষয়টি আলোচিত তেমনি শোবিজের বাইরেও এ নিয়ে কম চর্চা হচ্ছে না। ওপার বাংলায় বসবাসকারী নারীবাদী লেখিকা তসলিমা নাসরিনও পরীমনিকে নিয়ে কথা বললেন নিজের সোশ্যাল হ্যান্ডেলে।

বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) সকালে ছেলেকে প্রকাশ্যে আনলেন পরী। পরীর কোল জুড়ে রাজ্যের ছবি ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

অধুনা অভিনয়শিল্পীরা তাদের সদ্য জন্ম নেওয়া শিশুদের চেহারা লুকাচ্ছেন, বিষয়টি নিয়ে তিনি বিরক্ত। তসলিমা নাসরিন নিজের বিরক্তি প্রকাশ করে বলেছেন, সিনেমার নায়িকারা আজকাল একটা ঢং করে, বাচ্চা হলে বাচ্চার মুখ দেখাবে না, পেছন থেকে বাচ্চাকে দেখাবে, অথবা মুখটা একটা লাভ সাইন দিয়ে ঢেকে দেবে। যখন বাচ্চার মুখ দেখার জন্য লোকে অধীর আগ্রহে বসে থাকবে না, তখন, হয়তো সেটা কয়েক বছর পর, দেখাবে।

পরীমনি নিজের সন্তানের ছবি প্রকাশ করায় ভালো লেগেছে জানিয়ে লেখিকা বলেন, পরীমনি বাংলাদেশের সিনেমার নায়িকা। তিনি অন্য নায়িকাদের মতো বাচ্চার মুখ না দেখানোর ঢংটা করেননি বলে ভালো লাগল। প্রথম দিনই বাচ্চার চেহারা দেখিয়ে দিয়েছেন জনগণকে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেলের সঙ্গে তোলা ছবি পোস্ট করে পরী লিখেছেন, ‘শাহীম মুহাম্মদ রাজ্য। তুমি পৃথিবীর জন্যে আলোর বাহক হও। অভিনন্দন তোমাকে। আমাদের রাজপুত্র।’

নিজে একটি নাম নির্বাচন করেছেন উল্লেখ করে তসলিমা বলেন, তবে স্বামীর নামের সঙ্গে মিলিয়ে বাচ্চার নাম রাখাটা বিশেষ পছন্দ হয়নি। স্বামীট্বামীরা আজ আছে, কাল নেই। সন্তান তো চিরদিনের। পরী তাঁর নামের সঙ্গে মিলিয়ে সুন্দর একটি বাংলা নাম রাখতে পারতেন। পরীর জায়গায় আমি হলে ‘রাজ্য’ নয়, ডাকনাম রাখতাম ‘পরমানন্দ’। ভালো নাম ‘শাহীম মুহাম্মদ’ নয়, রাখতাম ‘পরমানন্দ প্রাণ’।

উল্লেখ্য, বুধবার (১০ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর একটি হাসপাতালে পুত্র সন্তানের জন্ম দেন নায়িকা পরীমনি। সন্তান ও মা উভয়ে সুস্থ আছেন বলে জানান পরীর স্বামী অভিনেতা শরিফুল রাজ।

Share

Leave a Reply

Advertisement

x

Check Also

রামুতে তরমুজের দাম চডা :হিমশিম খাচ্ছে ক্রেতারা

  কামাল শিশির; রামু :কক্সবাজারের রামু উপজেলার বিভিন্ন স্থানে পবিত্র মাহে রমজানের শুরুতে বিভিন্ন এলাকায় ...

https://coxview.com/coxview-com-footar-14-12-2023/