সাম্প্রতিক....
Home / প্রচ্ছদ / নির্বাচন সংক্রান্ত / সমৃদ্ধ উন্নয়নশীল মডেল ইউনিয়ন গড়ব চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন চৌধুরী

সমৃদ্ধ উন্নয়নশীল মডেল ইউনিয়ন গড়ব চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন চৌধুরী

https://i0.wp.com/coxview.com/wp-content/uploads/2021/11/M.-Gafur-Uddin-Chw.-Jushan16-11-2021.jpg?resize=504%2C304&ssl=1

পালংখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন চৌধুরী

হুমায়ুন কবির জুশান; উখিয়া :
বিগত দশ বছর আমি আপনাদের সেবক ছিলাম। এবারও আপনারা আমাকে ভোট দিয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছেন। জনগণ আমাকে ভালবাসে। জনগণের ভালবাসার প্রতিদান জীবন দিয়েও শেষ করতে পারবো না। আমি সব সময় যথাসাধ্য চেষ্টা করি সবসময় তাদের পাশে থাকতে। আপনাদের আমি কোনদিন ভুলব না। আমি আপনাদের চাকর। (আই অনারার আইল্যা)। আমি চেয়ারম্যান নয়, চাকর বা সেবক হয়ে জনগণের পাশে আছি এবং থাকব। উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রেখে রোহিঙ্গা অধ্যুষিত পালংখালী ইউনিয়নকে সমৃদ্ধ উন্নয়নশীল মডেল ইউনিয়ন গড়ব।

শিশু-কিশোর ও তরুণ আগামীর প্রজন্মকে মাদক মুক্ত রাখতে বিনোদন ক্রীড়া বিয়ামাগার, নিরাপদ নারী অঙ্গন, সমৃদ্ধ ইউনিয়ন পাঠাগার, নিরাপদ পানির নিরবচ্ছিন্ন ব্যবস্থা, রাস্তা-ঘাট ও গ্রামীণ জনপদ এবং যোগাযোগের সহজতরকরণ, শিক্ষার উন্নয়ন, তথ্যপ্রযুক্তি প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তরুণ-তরুণীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এনজিওগুলোতে স্থানীয়দের চাকরির নিশ্চিতকরণসহ বিভিন্ন প্রকল্প হাতে নিয়েছি।

এ প্রতিবেদকের সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে এমন কথা জানালেন পালংখালী ইউনিয়নের তৃতীয় বারের মত নির্বাচিত চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন চৌধুরী। পালংখালী ইউনিয়ন উখিয়া উপজেলার একটি ঐতিহ্যবাহী ইউনিয়ন। এ ইউনিয়ন ১৯৭৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই ইউনিয়নের ভূমির পরিমাণ ৩৩৪৪২ একর। উখিয়ার সর্ব দক্ষিণে সীমান্ত ইউনিয়ন এখানে প্রায় ৫০ হাজারের অধিক লোকের বাস। ভোটার সংখ্যা ১৯ হাজারের উপরে। এই ইউনিয়ন ৯টি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত। আমি প্রথমমবার ২০১১ দ্বিতীয়বার ২০১৬ এবং তৃতীয়বার ২০২১ সালে এই ইউনিয়নের পর পর তিনবার চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছি।

চেয়ারম্যান গফুর উদ্দিন চৌধুরী বলেন, উখিয়ার সর্ব দক্ষিণের সীমান্তে ইউনিয়নে ৫০ হাজার লোকের বসবাস হলেও এখানে আমার ইউনিয়নে আশ্রিত রোহিঙ্গা রয়েছেন সাড়ে ৮ লাখ। নানা ধরনের প্রতিকূলতার মধ্যে উন্নয়ন কার্যক্রম চালিয়ে যেতে হয় ইউনিয়ন পরিষদকে। মানবিক কারণে আশ্রিত সাড়ে ৮ লাখ রোহিঙ্গার প্রভাবে ক্ষতিগগ্রস্ত হয়েছে স্থানীয়রা। রোহিঙ্গাদের কারণে স্থানীয়রা যে সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার কথা তা পূরণ হয়নি। রোহিঙ্গা ও স্থানীয়দের ময়লা আবর্জনা অপসারণে ট্রিটমেন্ট প্লান্ট নির্মাণ করতে হবে।

পালংখালী ইউনিয়নকে মডেল ইউনিয়ন হিসেবে তৈরি করতে মাস্টারপ্ল্যান অনুযায়ী কাজ করা হবে। নাগরিকদের একটি আধুনিক ইউনিয়ন উপহার দিতে আমি নিরলস কাজ করে যাচ্ছি। চেয়ারম্যান হিসেবে আমার দায়িত্ব ও নাগরিকদের কর্তব্য সঠিকভাবে পালনের মাধ্যমে আমাদের ইউনিয়ন আমরাই গড়ব-এটাই আমার অঙ্গীকার।

Share

Leave a Reply

Advertisement

x

Check Also

রামুতে তরমুজের দাম চডা :হিমশিম খাচ্ছে ক্রেতারা

  কামাল শিশির; রামু :কক্সবাজারের রামু উপজেলার বিভিন্ন স্থানে পবিত্র মাহে রমজানের শুরুতে বিভিন্ন এলাকায় ...

https://coxview.com/coxview-com-footar-14-12-2023/