এম আবুহেনা সাগর; ঈদগাঁও :
কক্সবাজার জেলা সদরের ঈদগাঁওতে প্রচন্ড গরমে মৌসুমী রসালো ফল তরমুজ ও বাঙ্গির বাম্পার ফলন শুরু হয়েছে। তবে দাম নিয়ে বিপাকে পড়েছে ক্রেতা সাধারন। গ্রীষ্মকালীন রসালো ফল সয়লাভ হয়ে উঠেছে ঈদগাঁও বাজারসহ উপবাজারের হাট বাজারগুলোতে। প্রচন্ড উত্তাপ, ভ্যাপসা গরম আর তৃষ্ণার্ত ঠোঁটের এমনিই দুর্বিসহ জনজীবনে কিছুটা হলেও স্বস্তি এনে দেয় গ্রীষ্মকালীন সুস্বাদু রসালো ফলে। এমনকি তরমুজ,বাঙ্গিসহ আরো কতই ফলফলাদী।
বাজারে মিলছে হরেক রকমের ফল। বিক্রেতাদের মতে, নতুন মৌসুমী ফল হিসেবে দামতো একটু বাড়তি হবেই। সেটি মেনে নিতে হবে। তবে ক্রেতাদের মতে, গরমে সুস্বাদু ফল দামের কারণে খেতে পারছিনা। অসহায় ও হতদরিদ্র অনেকের পক্ষে ক্ষয়ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে রসালো সব ফল।
অপরদিকে ঈদগাঁও বাজারের বিভিন্ন পয়েন্টে তরমুজ ও বাঙ্গির ব্যবসা জমে উঠছে। বিক্রেতারা দুরদুরান্ত থেকে কষ্ট করে এনে বিকিকিনি করে যাচ্ছে। তবে দাম ও মান নিয়ে দু:চিন্তায় পড়েছে সচেতন ক্রেতারা।
দেখা যায়, ৩০ মার্চ দুপুরের দিকে নানা স্থানে তরমুজ কেটে বিক্রি করতে। অসহায় ও সাধারন পথচারীরা একটু হলেও তৃঞা মেঠাতে দাম যাই হোক না কেন তরমুজ নিয়ে খাচ্ছে। এছাড়াও বাড়ী বা আত্বীয় স্বজনদের জন্য আগ্রহভরে সুস্বাদু ফল কিনতেও চোখে পড়ে।
এছাড়া তরমুজ বিক্রেতাদের মতে, রসালো ফলের আকারভেদে দেড়শত থেকে দুইশত আর বাঙ্গি একশত বিশ থেকে দেড়শত টাকা পর্যন্ত বিকিকিনি হচ্ছে যত্রতত্র স্থানে। মৌসুমী ফল বাঙ্গীর জন্য আসা ছোট্ট শিশু আইরিন জানান, গরম পড়ছে তাই পরিবারের সাথে খাবার জন্য তার আব্বুর সাথে রসালো ফল কিনতে আসছে। আবার আবু তাহের ও নাছির উদ্দিন নামের দুই রিকসা চালক জানান, নতুন ফল তরমুজ এবং বাঙ্গির বাইনা ছিল কয়েকদিনের। সেটি পূর্ন করলাম।
You must be logged in to post a comment.