১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর আমরা স্বাধীনতা লাভ করেছি। কিন্তু স্বাধীনতার পূর্ণতা এসেছে, স্বাধীন বাংলার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশে প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে। বঙ্গবন্ধুর এ প্রত্যাবর্তন ছিল, সবার আকাঙ্খিত এবং বিশ্বের ইতিহাসে বিরল ইতিহাস সৃষ্টিকারী ঘটনা। বিশ্বনেতাদের আকুন্ঠ সমর্থন তাঁর প্রত্যাবর্তনকে সহজ করে দিয়েছিলো, বিশ্ব মর্যদায় উপনীত করেছিলো বাঙ্গালি জাতিসত্ত্বা। বাঙ্গালির নেতা হতে বঙ্গবন্ধু সে সময় একজন বিশ্ব নেতায় পরিণত হয়েছিলেন।
বক্তাগণ ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন এর পূর্ব পর্যন্ত অর্থাৎ ১৯৭১ সালের ৮ জানুয়ারি পাকিস্তানের কারাগার থেকে বের হওয়া থেকে শুরু করে বাংলাদেশে পৌঁছা পর্যন্ত ঘটনার ধারাবাহিক বর্ণনা দেন।
সভাপতির বক্তব্যে ঈদগড় ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবক লীগ আহবায়ক সাংবাদিক কামাল শিশির বিনম্র চিত্তে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর দূরদর্শী নেতৃত্ব ও আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করে বলেন, বঙ্গবন্ধু মিশে আছেন বাংলার আকাশে, সাগর আর বাতাসে, বাংলার প্রকৃতি আর আপামর বাঙালির মানসপটে। বঙ্গবন্ধুকে কখনো বাঙালীর হৃদয়ের মনিকোঠা থেকে সরানো যাবেনা।
১০ জানুয়ারী সন্ধ্যা ৭ টায় ঈদগড় বাজার অফিস প্রাঙ্গনে ২ নং ওয়ার্ড সভাপতি আবুল বশরের কোরঅান তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন, কক্সবাজার কলেজের সাবেক ভিপি বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাক্তার সিরাজুল হক রেজা।
বক্তব্য রাখেন, যুগ্ম আহবায়ক নুরুল আমিন সওদাগড়, ডাক্তার ফিরোজ আহমদ, সাবেক মেম্বার মুফিজুর রহমান, ডাক্তার সজল শর্মা, বদিউল আলম মিস্ত্রি, ৫নং ওয়ার্ড সভাপতি ওসমান গণি, সাধারণ সম্পাদক নুর কামাল, ২ নং ওর্য়াড় সাধারণ সম্পাদক সোলতান আহমদ, ৬ নং ওর্য়াড় সাধারণ সম্পাদক জসিম উদ্দিন, ৭ নং ওর্য়াড় সভাপতি ইউপি সদস্য আবুল কালাম ও নুরুল হক।
এ সময় সদস্য শফিক বাবুল, মিজান, নাছির উদ্দিন, মো:আলম, জাফর আলম, শাহাব উদ্দিন, ছৈয়দনুর ও নুরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
You must be logged in to post a comment.