পূর্বাকাশে ভোরের সূর্য উঠেছে সেই সাথে শুরু হয়েছে বাংলা নববর্ষ ১৪২৫। দেশের উন্নয়ন, অগ্রগতি ও লোকজ সংস্কৃতিকে প্রাধান্য দিয়ে মঙ্গল শোভাযাত্রা আয়োজন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ। বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন পহেলা বৈশাখে নতুন একটি বার্তা নিয়ে হাজির হয় মঙ্গল শোভাযাত্রা। দেশ ও জাতির জন্য অকল্যাণকর অশুভকে প্রতিহত ও সুন্দর-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনের প্রত্যয় থাকে প্রতিপাদ্যে।
আজ পহেলা বৈশাখ। আজকের দিনটির প্রধান আকর্ষন মঙ্গল শোভাযাত্রা। এছাড়াও রমনা বটমূল, রবীন্দ্র সরোবর, কলাবাগানসহ ও রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে রয়েছে পহেলা বৈশাখ উদযাপনে নানা আয়োজন। ইতোমধ্যে মঙ্গল শোভাযাত্রার আয়োজন শেষ হয়েছে। সকাল ৯টায় শুরু হবে এই শোভা যাত্রা।
১৯৮৫ সালে চারুপীঠ নামের একটি সংগঠন যশোরে প্রথমবারের মতো নববর্ষ উপলক্ষে আনন্দ শোভাযাত্রা আয়োজন করে। পাপেট, বাঘের প্রতিকৃতি ও পুরনো বাদ্যযন্ত্র এবং অনেক শিল্পকর্ম নিয়ে এই শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়।
এরপর ১৯৮৯ সাল থেকে ঢাকা চারুকলা অনুষদের শিক্ষার্থীরা প্রতিবছর পহেলা বৈশাখে মঙ্গল শোভাযাত্রার আয়োজন করে। ২০১৬ সালে ৩০ নভেম্বর জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক সংস্থা (ইউনেস্ক) মঙ্গল শোভাযাত্রাকে অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসাবে স্বীকৃতি দেয়।
সূত্র:somoynews.tv;ডেস্ক।
You must be logged in to post a comment.