এম আবুহেনা সাগর; ঈদগাঁও :
কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়ক জুড়েই যত্রতত্র স্থানে জুড়েই অসংখ্য ছোট বড়ড় গর্তে ভরপুর হয়ে মরন দশায় পরিণত হয়ে পড়েছে। তবে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ নীরব দশর্কের ভুমিকা পালন করায় জনমনে বিরুপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। আসন্ন কোরবানের পূর্বেই বেহাল সড়কের সংস্কারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে উদ্যোগ নিতে দাবী জানান সচেতন মহল।
দেখা যায়, সওজের অধীন চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কের জেলার অংশের সদর উপজেলা গেইট, লিংক রোড, রামু, রশিদনগর, ঈদগাঁও বাস ষ্টেশন, নতুন অফিস, খুটাখালী ষ্টেশন, ডুলাহাজারা, মালুমঘাট, চকরিয়া, বরইতলী, হারবাং, আজিজ নগর অংশে সড়ক নাজুক অবস্থায় বললেই চলে। সড়ক জুড়েই গর্ত বা খানাখন্দক সৃষ্টি হয়ে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। গর্তের সাথে যোগ হয়েছে সড়কের উঁচু-নিচু অংশ। এসব এলাকায় সড়কের একপাশের অংশ উঁচু হয়ে আছে। রাস্তার মাঝের অংশ পাশের অংশের তুলনায় নিচু।
মহাসড়কের ঈদগাঁও থেকে খুটাখালী পর্যন্ত সড়কের কাহিল অবস্থা। তবে বর্ষা মৌসুমে নতুন করে কাজ করা অধিকাংশ সড়কেরই কার্পেটিং উঠে ছোট-বড় গর্তে ভরে গেছে। যার কারনে মানুষের দুর্ভোগ আরও দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে। গত মাসাধিক ধরে মহাসড়কের অবস্থা ক্রমান্বয়ে বেহাল হচ্ছে। সড়ক খারাপ হওয়ায় নির্ধারিত সময়ে মালামাল পৌঁছানো যাচ্ছে না। দশ মিনিটের পথ আধঘন্টার ও বেশী সময় লাগে। তাই দ্রুত সময়ে মহাসড়কে খানা খন্দক বা গর্ত সংস্কারের জোরদাবী এলাকা বাসীর।
এ বিষয়ে চাকরীজিবী মামুন সিরাজুল মজিদ জানান, মহাসড়কে গর্তের কারনে যানবাহন চালাতে গিয়ে কষ্ট পাওয়ার পাশাপাশি রোগীদের আসা যাওয়া করতে নানাভাবে দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। সে সাথে ছোট বড় দুর্ঘটনা ঘটেই চলছে।
You must be logged in to post a comment.