ম্যাচের ফলাফলটা সম্পূর্ণ ‘উল্টো’ কথাই বলছে। বল দখলের কথাই যদি ধরা হয় তাহলে মরক্কোর ৬৮ শতাংশের পাশে ইরানের ৩২ শতাংশ, মরক্কোর ৪৬২টি পাসের বিপরীতে ইরানের মোট পাস মাত্র ২১৭টি।
ম্যাচের শুরু থেকেই আধিপত্য ছিলো মরক্কোর। বার বার ইরানের রক্ষণ আর গোলরক্ষকরে পরীক্ষা নিয়েছেন আফ্রিকান জায়ান্টরা। তবে পরীক্ষায় ফেল করেনি ইরানের রক্ষণ।
৯৫ মিনিটের আত্মঘাতী গোলটি না হলে হয়তো বলতে হতো, কি খেলাই না খেলেছে মরক্কো, শুধু গোলটাই পেলো না। ম্যাচ শেষে সে কথা অবশ্য বলা যাচ্ছে না। গোল ঠিকই দিয়েছে তারা তবে সেটা নিজের জালে।
ক্ষণে ক্ষণে ইরানের কাউন্টার অ্যাটাকগুলো বেশ ভুগিয়েছে মরক্কোকে। তবে বার বার গোছালো আক্রমণের পরেও গোল না পাওয়ার হতাশার ষোলকলা পূর্ণ করেছেন মরক্কোর ফরোয়ার্ড আজিজ বোওহাদ্দুজ। এহসান হাজি শাফির ফ্রি কিক ক্লিয়ার করতে গিয়ে অঘটনটি ঘটান এ ফরোয়ার্ড।
এদিকে ১৯৯৮ সালের বিশ্বকাপে জয়ের দেখা পেলো ইরান।
সূত্র:somoynews.tv;ডেস্ক।
You must be logged in to post a comment.