পৌর নির্বাচনে জয়ী হলেন যারা

দেশের ২৩৪টি পৌরসভায় বুধবার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এরমধ্যে নরসিংদীর মাধবদীসহ চারটি পৌরসভার ফল স্থগিত করা হয়েছে।

এবারের নির্বাচনে রাজনৈতিক দলের প্রতীকে মেয়রপ্রার্থীরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। এর পাশাপাশি রয়েছে কাউন্সিলর এবং সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর প্রার্থীরা। মেয়রপদে আওয়ামী লীগের সাত প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।

সারাদেশ থেকে নির্বাচনের সর্বশেষ ফল (মেয়র পদ) জানাচ্ছেন আমাদের প্রতিনিধিরা-

ঢাকা বিভাগ :

মানিকগঞ্জ : মানিকগঞ্জ পৌরসভায় স্বতন্ত্র প্রার্থী গাজী কামরুল হুদা সেলিম নারিকেল গাছ প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১৩ হাজার ৪৪৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির নাসির উদ্দিন যাদু পেয়েছেন ১১ হাজার ৫৫৭। আওয়ামী লীগের প্রার্থী প্রাক্তন মেয়র রমজান আলী পেয়েছেন ৯ হাজার ৮৮৪ ভোট।

সোনারগাঁও : নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থী সাদেকুর রহমান ৯ হাজার ১৯৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ প্রার্থী ফজলে রাব্বি পেয়েছেন ৬ হাজার ১২২ ভোট।

তারাব : নারায়ণগঞ্জে তারাব পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী হাসিনা গাজী ৩৯ হাজার ৮২১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির নাছির উদ্দিন পেয়েছেন ৫ হাজার ৯৪৪ ভোট।

কিশোরগঞ্জ : কিশোরগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী পারভেজ মিয়া জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির মাজহারুল ইসলাম।

হোসেনপুর : কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের আব্দুল কাইয়ুম খোকন ৪ হাজার ৮৭২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সৈয়দ হোসেন পেয়েছেন ৪ হাজার ৭২৭ ভোট।

কটিয়াদী : কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী পৌরসভায় আওয়ামী লীগের শওকত উসমান শুক্কুর আলী নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১২ হাজার ৯১৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির তোফাজ্জল হোসেন খান দিলীপ পেয়েছেন ৭ হাজার ৩৫৫ ভোট।

বাজিতপুর : কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের আনোয়ার হোসেন আশরাফ ১০ হাজার ১৬৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এহসান কুফিয়া পেয়েছেন ৪ হাজার ১৬২ ভোট।

কুলিয়ারচর : কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের আবুল হাসান কাজল নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৯ হাজার ৩৪৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির হাজী শাফী উদ্দিন পেয়েছেন ৭ হাজার ৫৮৫ ভোট।

ভৈরব : কিশোরগঞ্জের ভৈরব পৌরসভায় আওয়ামী লীগের ফখরুল আলম আক্কাছ ৩০ হাজার ৫৯৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির হাজী মো. শাহীন পেয়েছেন ১৯ হাজার ৯৫৩ ভোট।

করিমগঞ্জ : কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জ পৌরসভায় স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আবদুল কাইয়ুম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হন। তিনি জগ প্রতীকে ১০ হাজার ১৮৬ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. কামরুল ইসলাম চৌধুরী মামুন নৌকা প্রতীকে ৪ হাজার ৯১৬ ভোট পেয়েছেন।

শরীয়তপুর সদর : শরীয়তপুর সদর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোঃ রফিকুল ইসলাম কোতোয়াল ১৬ হাজার ৮৫০ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সরদার একে এম নাসির উদ্দিন কালু পেয়েছেন ৩ হাজার ৮১৬ ভোট।

নড়িয়া : শরীয়তপুরের নড়িয়ায আওয়ামী লীগের হায়দার আলী ৫হাজার ৮৫৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী শহীদুল ইসলাম বাবু রাড়ী পেয়েছেন ৪হাজার ৯৩৬ ভোট।

ডামুড্যা : আওয়ামী লীগের হুমায়ুন কবীর বাচ্চু ছৈয়াল ৪হাজার ৯৬৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আলমগীর হোসেন মাদবর পেয়েছেন ৩ হাজার ২৬ ভোট।

জাজিরা : আওয়ামী লীগের মোঃ ইউনুছ বেপারী ৩হাজার ৮৩৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আনিসুর রহমান মাদবর পেয়েছেন ২হাজার ৮০০ ভোট।

ভেদরগঞ্জ : আওয়ামী লীগের মোঃ আব্দুল মান্নান হাওলাদ ৩হাজার ৩৫৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা পেয়েছেন ১হাজার ২৭১ ভোট।

বোয়ালমারী : ফরিদপুরের বোয়ালমারী পৌরসভায় ৭ হাজার ৫৯০ ভোট পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মোজাফফর হোসেন বাবলু (জগ) বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আব্দুস শুকুর শেখ পেয়েছেন ৫ হাজার ৭৭৯ ভোট।

নগরকান্দা : ফরিদপুরের নগরকান্দা পৌরসভা নির্বাচনে ৪ হাজার ১৯৭ ভোট পেয়ে আওয়ামী লীগের মো. রায়হান উদ্দিন মিয়া বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মো. সাইফুর রহমান মুকুল পেয়েছেন ১ হাজার ২৩৩ ভোট।

শিবচর : মাদারীপুরের শিবচর পৌরসভায় ১০ হাজার ১৩৭ ভোট পেয়ে আওয়ামী লীগের মো. আওলাদ হোসেন খান বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. তোফাজ্জেল হোসেন খান তোতা নারিকেল গাছ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪৯১ ভোট।

টাঙ্গাইল সদর : টাঙ্গাইল পৌরসভায় আওয়ামী লীগের জামিলুর রহমান মিরন ৪৯ হাজার ৫৭৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী বিএনপির মাহমুদুল হক সানু পেয়েছেন ২৪ হাজার ৯৪২ভোট।

মধুপুর : টাঙ্গাইলের মধুপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের খন্দকার মাসুদ পারভেজ) ২২ হাজার ২৫৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সরকার সহিদুল ইসলাম সহিদ পেয়েছেন ৪ হাজার ৬৫৩ ভোট ।

ধনবাড়ী : টাঙ্গাইলের ধনবাড়ি পৌরসভায় আওয়ামী লীগের খন্দকার মঞ্জুরুল ইসলাম তপন ১১ হাজার ৩৯৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এসএম ছোবাহান পেয়েছেন ৭ হজার ৬৪ ভোট।

গোপালপুর : টাঙ্গাইলের গোপালপুরে আওয়ামী লীগের রকিবুল হক ছানা ২১ হাজার ৫২৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির খন্দকার জাহাঙ্গীর আলম রুবেল পেয়েছেন ৪ হাজার ৫২৮ ভোট।

ভুঞাপুর : টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে আওয়ামী লীগের মাসুদুল হক মাসুদ ৫ হাজার ৪৭১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আবদুল খালেক মন্ডল পেয়েছেন ৫ হাজার ২৯৫ ভোট।

কালিহাতী : টাঙ্গাইলের কালিহাতী পৌরসভায় বিএনপির আলী আকবর জব্বার ৯ হাজার ৪১৯ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের আনছার আলী বিকম পেয়েছেন ৭ হাজার ৪৪৭ ভোট।

মির্জাপুর : টাঙ্গাইলের মির্জাপুর পৌরসভায় আওয়ামীলীগের সাহাদৎ হোসেন সুমন ৯ হাজার ৫৯৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির হযরত আলী পেয়েছেন ৪ হাজার ৫০৫ ভোট।

সখীপুর : টাঙ্গাইলের সখীপুরে আওয়ামী লীগের আবু হানিফ আজাদ ৯ হাজার ৬৮২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী ছানোয়ার হোসেন সজীব পেয়েছেন ৪ হাজার ৮৯৯ ভোট।

চট্টগ্রাম বিভাগ :

রাউজান : চট্টগ্রামের রাউজান পৌরসভায় আওয়ামী লীগের দেবাশীষ পালিত ২৮ হাজার ১৬২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আব্দুল্লাহ আল হাসান পেয়েছেন ২১২০ ভোট।

চান্দনাইশ : চট্টগ্রামের চান্দনাইশ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মাহবুবুল আলম ১১ হাজার ৫২১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এলডিপির মো. আইয়ুব আলী ছাতা প্রতীকে পেয়েছেন ২ হাজার ৫৭০ ভোট।

সন্দীপ : চট্টগ্রামের সন্দীপ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের জাফরুল্লা টিটু ২০ হাজার ৬৯০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আজমত আলী বাহাদুর পেয়েছেন ৪৪৬।

মীরসরাই : চট্টগ্রামের মীরসরাই আওয়ামী লীগের গিয়াস উদ্দিন ৭ হাজার ২৯৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির রফিকুল ইসলাম পারভেজ পেয়েছেন ৪৭৫।

রাঙ্গুনিয়া : চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া পৌরসভায় আওয়ামী লীগের শাহজাহান সিকদার ১২৯৮৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির হেলাল উদ্দিন শাহ পেয়েছেন ২১৫৮।

সীতাকুণ্ডু : চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডু পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বদিউল আলম ১৪৮৩২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আবুল মনসুর পেয়েছেন ২৯৪২।

বারৈয়ারহাট : চট্টগ্রামের বারৈয়ারহাট পৌরসভায় আওয়ামী লীগের নিজাম উদ্দিন প্রকাশ ৫ হাজার ৬৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মঈন উদ্দিন লিটন পেয়েছেন ২৩৮ ভোট।

সাতকানিয়া : চট্টগ্রামের সাতকানিয়া পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মো. জুবায়ের ২০ হাজার ৫৪২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির রফিকুল আলম পেয়েছেন ২ হাজার ৭৯ ভোট।

বাঁশখালী : চট্টগ্রামের বাঁশখালী পৌরসভায় আওয়ামী লীগের সেলিমুল হক পেয়েছেন ১৩ হাজার ৩৩০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির কামরুল ইসলাম হুসাইনি পেয়েছেন ৬ হাজার ৩৫০ ভোট।

পটিয়া : চট্টগ্রামের পটিয়া পৌরসভায় আওয়ামী লীগের অধ্যাপক হারুন অর রশিদ বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ১২ হাজার ৯৬ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির তৌহিদুল ইসলাম পেয়েছেন ৭ হাজার ৫৩৫।

চৌদ্দগ্রাম : কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে আওয়ামী লীগের মিজানুর রহমান ১২ হাজার ৬৯৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ইমাম হোসেন পাটোয়ারী (জগ) পেয়েছেন ৫ হাজার ৫২৯ ভোট।

লাকসাম : কুমিল্লার লাকসামে আওয়ামী লীগের আবুল খায়ের ১৮ হাজার ১৪৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শাহনাজ আক্তার পেয়েছেন ১০ হাজার ৬৮ ভোট।

হোমনা : কুমিল্লার হোমনায় আওয়ামী লীগের নজরুল ইসলাম ৭ হাজার ৬৮৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী জহিরুল হক (জগ) পেয়েছেন ৩ হাজার ৩৮ ভোট।

বরুড়া : কুমিল্লার বরুড়ায় বিএনপির জসিম উদ্দিন পাটেয়ারী ১২ হাজার ১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বাহাদুরুজ্জামান পেয়েছেন ৫ হাজার ৭৯০ভোট।

চান্দিনা : কুমিল্লার চান্দিনায় আওয়ামী লীগের মফিজুল ইসলাম ১৮ হাজার ৯৭৭ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আলমগীর খান পেয়েছেন ২ হাজার ৩৫৭ ভোট।

দাউদকান্দি : কুমিল্লার দাউদকান্দিতে আওয়ামী লীগের নাইম ইউসুফ ১৬ হাজার ৩২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির কে এম আই খলিল পেয়েছেন ৩ হাজার ৪১ ভোট।

ফেনীসদর : ফেনী সদরে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী হাজী আলাউদ্দিন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।

পরশুরাম : ফেনীর পরশুরামে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী নিজাম উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী সাজেল বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।

দাগনভুঞা : ফেনীর দাগনভূঞা পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী ওমর ফারুক খান বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ১১ হাজার ৫৮১ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী কাজী সাইফুর রহমান স্বপন পেয়েছেন ২৩৪৬ ভোট।

মতলব : চাঁদপুরের মতলবে আওয়ামী লীগের আওলাদ হোসেন লিটন ২৩ হাজার ৯৬৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এনামুল হক বাদল পেয়েছেন ৭ হাজার ৬৮৫ ভোট।

ফরিদগঞ্জ : চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জেআওয়ামী লীগের মাহফুজুল হক ৬ হাজার ৪২২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির হারুনুর রশিদ পেয়েছেন ৪ হাজার ৯১০ ভোট। স্বতন্ত্র প্রার্থী (বিএনপি নেতা) মঞ্জিল হোসেন পেয়েছেন ৪ হাজার ৭৯০ ভোট।

হাজীগঞ্জ : চাঁদপুরের হাজীগঞ্জেআওয়ামী লীগের মাহবুবুল আলম লিপন ১২ হাজার ৯৯৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আব্দুল মান্নান খান বাচ্চু পেয়েছেন ১২ হাজার ১৭২ ভোট।

কচুয়া : চাঁদপুরের কচুয়ায় আওয়ামী লীগের নাজমুল আলম স্বপন ১০ হাজার ৭৩৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির হুমায়ুন কবির পেয়েছেন ১ হাজার ৭৫ ভোট।

রাজশাহী বিভাগ :

শিবগঞ্জ : বগড়ার শিবগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের তৌহিদুর রহমান মানিক নৌকা প্রতীকে ৭ হাজার ৩৬৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মতিয়ার রহমান মতিন ধানের শীষ প্রতীকে ৫ হাজার ৯৮৭ ভোট পেয়েছেন।

কাহালু : বগুড়ার কাহালু পৌরসভায় আওয়ামী লীগের হেলাল উদ্দিন কবিরাজ নৌকা প্রতীকে ৪ হাজার ৭৫৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আব্দুল মান্নান ধানের শীষ প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ৩ হাজার ৪৬৭।

গাবতলী : বগুড়ার গাবতলী পৌরসভায় বিএনপির প্রার্থী সাইফুল ইসলাম ৭ হাজার ১৭১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের মোমিনুল হক শিলূ নৌকা প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ২ হাজার ৪৩ ভোট।

সান্তাহার : বগুড়ার সান্তাহার পৌরসভায় বিএনপির তোফাজ্জল হোসেন ভুট্টো ধানের শীষ প্রতীকে ৮ হাজার ৮৬৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের রাশেদুল ইসলাম নৌকা প্রতীকে ৮ হাজার ১৫৮ ভোট পেয়েছেন।

নন্দীগ্রাম : বগুড়ার নন্দীগ্রাম পৌরসভায় স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুল হাসান সিদ্দিকী জুয়েল জগ প্রতীকে ৪৪৪৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সুশান্ত কুমার শান্ত ধানের শীষ প্রতীকে ৪৩৪৬ ভোট পেয়েছেন।

ধুনট : বগুড়ার ধুনট পৌরসভায় স্বতন্ত্র প্রার্থী এজিএম বাদশা জগ প্রতীকে ৪ হাজার ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আলী মুদ্দিন হারুন ধানের শীষ প্রতীকে ২ হাজার ৪৬৪ ভোট পেয়েছেন।

সারিয়াকান্দি : বগুড়ার সারিয়াকান্দি পৌরসভায় আওয়ামী লীগের আলমগীর শাহি সুমন নৌকা প্রতীকে ৫ হাজার ৭৭৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির টিপু সুলতান ধানের শীষ প্রতীকে ২ হাজার ৪৪৭ভোট পেয়েছেন।

কালাই : জয়পুরহাটের কালাই পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হালিমুল আলম জন ৬ হাজার ৮৪৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সাজ্জাদুর রহমান সোহেল পেয়েছেন ২ হাজার ১৬১ ভোট ।

আক্কেলপুর : জয়পুরহাটের আক্কেলপুর পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী গোলাম মাহফুজার রহমান নৌকা প্রতীক নিয়ে ৬ হাজার ৬০০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী রেজাউল করিম মার্কা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩ হাজার ৮৫৫ ভোট। তিনি বিএনপি থেকে প্রার্থী হতে চেয়েও পারেননি।

ভবানীগঞ্জ : রাজশাহীর ভবানীগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনে ৯৩৩ ভোট বেশি পেয়ে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মেয়রপ্রার্থী আব্দুল মালেক। তিনি নৌকা প্রতীকে ভোট পেয়েছেন ৫ হাজার ২৫৪টি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী আব্দুর রাজ্জাক পেয়েছেন ৪ হাজার ৩২১টি ভোট।

পাবনা সদর : পাবনা সদরে স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুল হাসান মিন্টু (নারিকেল গাছ) ৩০ হাজার ৫৪৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের রকিব হাসান টিপু পেয়েছেন ২৪ হাজার ৬৫৪ ভোট।

ঈশ্বরদী : পাবনার ঈশ্বরদীতে আওয়ামী লীগের আবুল কালাম আজাদ মিন্টু ২৬ হাজার ৯০৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মোখলেছুর রহমান বাবলু পেয়েছেন ৯ হাজার ৪০৩ ভোট।

চাটমোহর : পাবনার চাটমোহরে স্বতন্ত্র প্রার্থী রেজাউল করিম দুলাল মির্জা (জগ) ৩ হাজার ৫৩৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রফেসর আব্দুল মান্নান (মোবাইল ফোন) পেয়েছেন ২ হাজার ৯০৩ ভোট।

ভাঙ্গুড়া : পাবনার ভাঙ্গুড়ায় বেসরকারিভাবে আওয়ামী লীগের গোলাম হাসনায়েন রাসেল ৪ হাজার ৮৬৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আজাদ খান (মোবাইল ফোন) পেয়েছেন ৩ হাজার ৫১১ ভোট।

ফরিদপুর : পাবনার ফরিদপুরে আওয়ামী লীগের খ ম কামরুজ্জামান মাজেদ ৩ হাজার ৯৯৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এনামুল হক পেয়েছেন ৩ হাজার ৪৮৫ ভোট।

সুজানগর : পাবনার সুজানগরে আওয়ামী লীগের আব্দুল ওহাব ৬ হাজার ৭৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী তোফাজ্জল হোসেন তোফা (নারিকেল গাছ) পেয়েছেন ৫ হাজার ৯৬ ভোট।

সাঁথিয়া : পাবনার সাঁথিয়ায় আওয়ামী লীগের মিরাজুল ইসলাম প্রামাণিক ১২ হাজার ৪৬০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সিরাজুল ইসলাম পেয়েছেন ৮ হাজার ৮০ ভোট।

গোদাগাড়ী : রাজশাহীর গোদাগাড়ী পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মনিরুল ইসলাম বাবু ১০ হাজার ২৭৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম বিএনপির আনোয়ারুল ইসলাম পেয়েছেন ৬ হাজার ৬১৬ ভোট।

কাকনহাট : রাজশাহীর কাকনহাটে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আব্দুল মজিদ মাস্টার ৫ হাজার ৮০৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির হাফিজুর রহমান পেয়েছেন ৪ হাজার ৪৫৩ ভোট।

কেশরহাট : রাজশাহীর কেশরহাট পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী শহীদুজ্জামান শহীদ ৭হাজার ৩৪৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী হাফিজুর রহমান আকন্দ পেয়েছেন ৪ হাজার ৯৯৬ ভোট।

তাহেরপুর : রাজশাহীর তাহেরপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ ৭ হাজার ৯২০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আনম সামশুর রহমান মিন্টু পেয়েছেন ৩ হাজার ২০৩ ভোট।

দুর্গাপুর : রাজশাহীর দুর্গাপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী তোফাজ্জল হোসেন ৭ হাজার ৯০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী হাসানুজ্জামান সান্টু পেয়েছেন ৪ হাজার ৭২৯ ভোট।

আড়ানী : রাজশাহীর আড়ানী পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত মোক্তার হোসেন ৫ হাজার ১৯৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির তোজাম্মেল হোসেন পেয়েছেন ২ হাজার ৭৫০ ভোট।

মুণ্ডুমালা : রাজশাহীর মুণ্ডুমালা পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী গোলাম রাব্বানী ৬ হাজার ৪৫৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির ফিরোজ কবীর পেয়েছেন ৪ হাজার ৪৬ ভোট।

কাটাখালি : রাজশাহীর কাটাখালি পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আব্বাস আলী ৬ হাজার ৬৮৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াতের মাজেদুর ইসলাম পেয়েছেন ৪ হাজার ৯৩৭ ভোট।

নওহাটা : রাজশাহীর নওহাটা পৌরসভায় বেসরকারিভাবে নির্বাচিত বিএনপির মকবুল হোসেন পেয়েছেন ১২ হাজার ৭৪২ ভোট । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আব্দুল বারি খান পেয়েছেন ১১ হাজার ৬৭৯টি ভোট।

চারঘাট : রাজশাহীর চারঘাটে বিএনপি প্রার্থী জাকিরুল ইসলাম বিকুল ৭ হাজার ৭৩৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের নার্গিস বেগম পেয়েছেন ৭ হাজার ৩৩০ ভোট।

পুঠিয়া : বিএনপি মনোনীত প্রার্থী আসাদুল হক আসাদ ৪ হাজার ৪০২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের রবিউল ইসলাম রবি পেয়েছেন ৪ হাজার ১৩১ ভোট।

তানোর : রাজশাহীর তানোর পৌরসভায় বিএনপির মিজানুর রহমান মিজান ৮ হাজার ৫৯৭ পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী আওয়ামী লীগের ইমরুল হক পেয়েছেন ৮ হাজার ৫৮৪ ভোট।

খুলনা বিভাগ :

মাগুরা সদর : মাগুরা সদরে ২৭ হাজার ৯৫০ ভোট পেয়ে আওয়ামী লীগের খুরশিদ হায়দার টুটুল বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির ইকবাল আকতার খান কাফু পেয়েছেন ১৫ হাজার ৪৯৬ ভোট।

পাইকগাছা : খুলনার পাইকগাছা পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী সেলিম জাহাঙ্গীর মেয়র পদে নৌকা প্রতীক নিয়ে ৬ হাজার ৩৮৮ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম বিএনপি প্রার্থী অ্যাডভোকেট আব্দুস সাত্তার ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ৬০৩ ভোট পেয়েছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী জামায়াতে ইসলামী নেতা অ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ নারিকেল গাছ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫৯৪ ভোট।

চালনা : খুলনার চালনা পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সনৎ কুমার বিশ্বাস মেয়র পদে নৌকা প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ৪ হাজার ৯৩৫ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ড. অচিন্ত্য কুমার মন্ডল জগ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২ হাজার ৫১৯ ভোট। এ ছাড়া বিএনপি প্রার্থী শেখ আব্দুল মান্নান ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১ হাজার ১৮ ভোট।

গাংনী : মেহেরপুরের গাংনী পৌরসভায় স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল ইসলাম ভেন্ডার জগ প্রতীকে ৭৩৮০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের আহম্মেদ আলী পেয়েছেন ৫৪১৬ ভোট। বিএনপির প্রার্থী ইনসারুল হক ইন্সু ৭৯৫ ভোট, জাতীয় পার্টির (এরশাদ) এসএম মুর্তজা আলম (লাঙ্গল) ৪৯ ভোট ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী হুজ্জাতুল ইসলাম ফয়সল (হাতপাখা) ২২৭ ভোট পেয়েছেন।

যশোর সদর : যশোরের সদর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের জহিরুল ইসলাম চাকলাদার রেন্টু ৬৩ হাজার ৬৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মারুফুল ইসলাম পেয়েছেন ২১ হাজার ৪৩৮ ভোট।

চৌগাছা : যশোরের চৌগাছায় আওয়ামী লীগের নুর উদ্দিন আল মামুন হিমেল ৪ হাজার ২৩৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী এস এম সাইফুর রহমান বাবুল পেয়েছেন ৩ হাজার ২৭ ভোট।

কেশবপুর : যশোরের কেশবপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের রফিকুল ইসলাম মোড়ল ৯ হাজার ২৪৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী বিএনপির আব্দুস সামাদ বিশ্বাস পেয়েছেন ৫ হাজার ৬২ ভোট।

মনিরামপুর : যশোরের মনিরামপুরে আওয়ামী লীগের অধ্যক্ষ মাহমুদুল হাসান বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শহীদ ইকবাল হোসেন পেয়েছেন ৭ হাজার ২৭২ ভোট।

বাঘারপাড়া : যশোরের বাঘারপাড়ায় আওয়ামী লীগের কামরুজ্জামান বাচ্চু পেয়েছেন ২ হাজার ৫৪৩ ভোট। তার নিকটতম বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী আবু তাহের সিদ্দিকী পেয়েছেন ১হাজার ৫৯৬ ভোট।

নওয়াপাড়া : যশোরের নওয়াপাড়ায় আওয়ামী লীগের সুশান্ত কুমার দাস শান্ত ১৮ হাজার ৯৫৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী বিএনপির রবিউল হোসেন পেয়েছেন ১৫ হাজার ২৬৮ ভোট ।

মিরপুর : কুষ্টিয়ার মিরপুরে আওয়ামী লীগের আহবায়ক এনামুল হক বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৮ হাজার ৯৭১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আবদুল আজিজ খান ১ হাজার ৭৫৫ ভোট পেয়েছেন।

ভেড়ামারা : কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় আওয়ামী লীগের শামীমুল ইসলাম ওরফে ছানা বিজয়ী হয়েছেন। তিনি ৭ হাজার ৬১৮ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাসদের আব্দুল আলীম স্বপন (মশাল) ৩ হাজার ৯১৫ ভোট পেয়েছেন।

খোকসা : কুষ্টিয়ার খোকসায় আওয়ামী লীগের তারিকুল ইসলাম বিজয়ী হয়েছেন। তিনি ৫ হাজার ৭১৯ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আল মাসুম মোর্শেদ ৩ হাজার ২৬৭ ভোট পেয়েছেন।

কুমারখালী : কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে আওয়ামী লীগের সামসুজ্জামান অরুণ বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৮ হাজার ৪৩৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির তরিকুল ইসলাম ওরফে লিপন ২ হাজার ৭১৩ ভোট পেয়েছেন।

বরিশাল বিভাগ :

গৌরনদী : বরিশালের গৌরনদী পৌরসভায় বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী মো. হারিছুর রহমান। তিনি পেয়েছেন ১৯ হাজার ৯৫৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী পেয়েছেন ৭৭৬ ভোট।

বানারীপাড়া : বরিশালের বানারীপাড়া পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী অ্যাডভোকেট সুভাষ চন্দ্র শীল ৫ হাজার ৬৪৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির গোলাম মাহমুদ মাহবুব মাস্টার পেয়েছেন ৪০৩ ভোট। এছাড়া ইসলামী আন্দোলনের জালিস মাহমুদ মৃধা পেয়েছেন ১৩৭ ভোট।

মুলাদী : বরিশালের মুলাদী পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মো. শফিকুজ্জামান রুবেল ৯ হাজার ৩৫৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আসাদ মাহমুদ পেয়েছেন ৫৯৬ ভোট। এছাড়া ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম পেয়েছেন ৩৪০ ভোট।

ভোলা সদর : ভোলা সদরে পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী মো. মনিরুজ্জামান মনির ২১ হাজার ২৪৭ ভোট পেয়ে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী হারুন অর রশিদ ট্রুম্যান পেয়েছেন ১ হাজার ৪৫ ভোট।

বোরহানউদ্দিন : ভোলার বোরহানউদ্দিনে পৌরসভায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী মো. রফিকুল ইসলাম ৬ হাজার ৫৬ ভোট পেয়ে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মনিরুজ্জামান কবির পেয়েছেন ১ হাজার ৪৪ ভোট।

দৌলতখান : ভোলার দৌলতখান পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী জাকির হোসেন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৬ হাজার ৯৭৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আনোয়ার হোসেন পেয়েছেন ৬৭৯ ভোট।

নলছিটি : ঝালকাঠির নলছিটি পৌরসভায় মেয়র পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী তছলিম উদ্দিন চৌধুরী ১৩০৪২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী মজিবুর রহমান পেয়েছেন ৬৩৫ ভোট ।

সিলেট বিভাগ :

গোলাপগঞ্জ : সিলেটের গোলাপগঞ্জ পৌরসভায় বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সিরাজুল জব্বার চৌধুরী। মোবাইল ফোন প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন ৪৪৪৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আমিনুর রহমান লিপন নারকেল গাছ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩২০৫ ভোট।

কানাইঘাট : সিলেটের কানাইঘাট পৌরসভায় বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী নিজাম উদ্দিন আল মিজান। নারকেল গাছ প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন ৩৩৭৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের লুৎফুর রহমান পেয়েছেন ২৮৯৭ ভোট।

জকিগঞ্জ : সিলেটের জকিগঞ্জ পৌরসভায় বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী খলিল উদ্দিন। তিনি পেয়েছেন ১৫০৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আঞ্জুমানে আল ইসলাহ সমর্থিত প্রার্থী হিফজুর রহমান মোবাইল ফোন প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৩৭১ ভোট।

মৌলভীবাজার সদর : মৌলভীবাজার সদরে আওয়ামী লীগের ফজলুর রহমান ১৩ হাজার ৬৬৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির অলিউর রহমান পেয়েছেন ৭ হাজার ৫৫০ ভোট।

কুলাউড়া : মৌলভীবাজারের কুলাউড়া পৌরসভায় স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিউল আলম ইউনূস ৪ হাজার ২৩০ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির কামাল আহমদ পেয়েছেন ৪ হাজার ১৭৪ ।

কমলগঞ্জ : মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের জুয়েল আহমদ ৩ হাজার ৯৯০ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী জাকারিয়া হাবিব বিপ্লব ২ হাজার ৮০৪ ভোট পেয়েছেন।

বড়লেখা : মৌলভীবাজারের বড়লেখা পৌরসভায় আওয়ামী লীগের কামরান চৌধুরী ৪ হাজার ৩৭ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র (জামায়াত) প্রার্থী খিজির আহমদ পেয়েছেন ২ হাজার ৫৭৭ ভোট।

সুনামগঞ্জ : সুনামগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের আয়ুব বখত জগলুল ১৪ হাজার ৮৪৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী দেওয়ান গনিউল সালাদীন মোবাইল প্রতীকে পেয়েছেন ১০ হাজার ৪৮৬ ভোট।

দিরাই : সুনামগঞ্জের দিরাই পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মোশারফ মিয়া ৭ হাজার ৪৪২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মঈন উদ্দিন চৌধুরী মাসুক পেয়েছেন ৬ হাজার ৪৯৫ ভোট।

রংপুর বিভাগ :

বদরগঞ্জ: রংপুরের বদরগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের উত্তম কুমার সাহা ৬ হাজার ৯৯২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আজিজুল হক নারিকেল গাছ প্রতীক নিয়ে ৫ হাজার ৯৯৭ ভোট পেয়েছেন।

দিনাজপুর : সদর পৌরসভায় বিএনপির প্রার্থী সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম ৩৯ হাজার ৫৭৮ ভোট ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম আওয়ামী লীগের প্রার্থী আনোয়ারুল ইসলাম ২৪ হাজার ৫৩৪ ভোট পেয়েছেন।

বিরামপুর : দিনাজপুরের বিরামপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মো. লিয়াকত আলী টুটুল ৯ হাজার ৭৬৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম আওয়ামী লীগ মনোনিত প্রার্থী আক্কাস আলী ৯ হাজার ২৫ ভোট পেয়েছেন।

বীরগঞ্জ : দিনাজপুরের বীরগঞ্জ পৌরসভায় স্বতন্ত্র প্রার্থী আবু হানিফ ৪ হাজার ৫০০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম আওয়ামী লীগের মোশারফ হোসেন বাবুল পেয়েছেন ৩ হাজার ৮৪৮ ভোট ।

ফুলবাড়ী : দিনাজপুরের ফুলবাড়ী পৌরসভায় স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম মুর্তুজা সরকার মানিক ৬ হাজার ৪০৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী শাহজাহান আলী সরকার পুতু পেয়েছেন ৪ হাজার ৭৯১ ভোট।

হাকিমপুর : দিনাজপুরের হাকিমপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জামিল হোসেন ৮ হাজার ৯৮৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম বিএনপি মনোনীত প্রার্থী সাখাওয়াত হোসেন শিল্পী ৪ হাজার ৯১২ ভোট পেয়েছেন।

রাণীশংকৈল : ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল পৌরসভায় আওয়ামী লীগের আলমগীর সরকার ৪ হাজার ৮৮১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ও জামায়াত নেতা মোকাররম হোসেন জগ মার্কা নিয়ে ৩ হাজার ৪৯১ ভোট পেয়েছেন।

পীরগঞ্জ : ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের কসিরুল আলম ৫ হাজার ৭০৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির রাজিউর রহমান রাজু পেয়েছেন ৫ হাজার ১৩৬ ভোট।

পঞ্চগড়: পঞ্চগড় পৌরসভায় বেসরকারিভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপির মো. তৌহিদুল ইসলাম। তিনি পেয়েছেন ১৩ হাজার ৮৬৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের জাকিয়া খাতুন পেয়েছেন ৬ হাজার ৭৯৮ ভোট। এছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী (জামায়াত নেতা) মাওলানা আব্দুল খালেক নারিকেল গাছ প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ৮৯২ ভোট এবং জাসদের প্রার্থী আব্দুল মজিদ বাবুল মশাল প্রতীকে পেয়েছেন ৪৯৭ ভোট।

পাটগ্রাম: লালমনিরহাটের পাটগ্রাম পৌরসভায় মেয়র পদে আওয়ামী লীগের শমসের আলী ৭ হাজার ১৪৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির একে মোস্তফা সালাউজ্জামান পেয়েছেন ৪ হাজার ১২৪ ভোট। এছাড়া স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জগ প্রতীকে ওয়াজেদুল ইসলাম শাহীন ৩ হাজার ৮৯৪ ভোট এবং জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকে আব্দুল হামিদ বেঞ্জু ১৯৪ ভোট পেয়েছেন।

ময়মনসিংহ বিভাগ :

জামালপুর সদর : জামালপুর সদর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী মির্জা সাখাওয়াতুল আলম মনি ৫৩ হাজার ৯১১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মেয়র প্রার্থী অ্যাডভোকেট শাহ্ মো. ওয়ারেছ আলী মামুন পেয়েছেন ১২ হাজার ৬৬০ভোট।

মেলান্দহ : জামালপুরের মেলান্দহ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী শফিক জাহেদী রবিন ৯ হাজার ১৪৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মেয়র প্রার্থী হাজী দিদার পাশা পেয়েছেন ৭ হাজার ৪১৮ ভোট।

ইসলামপুর : জামালপুরের ইসলামপুর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী আব্দুল কাদের শেখ ৯ হাজার ৯২১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। অপরদিকে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মেয়র প্রার্থী ৭ হাজার ৫৪ ভোট পেয়েছেন।

দেওয়ানগঞ্জ : জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী শাহনেওয়াজ শাহানশাহ ১৬ হাজার ৪২১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী (আওয়মী লীগের বিদ্রোহী) শেখ নূরুন্নবী অপু ২ হাজার ১৪৯ ভোট পেয়েছেন।

সরিষাবাড়ী : জামালপুরের সরিষাবাড়ী পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী রোকনুজ্জামান রোকন ১৮ হাজার ২৪৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মেয়র প্রার্থী ফয়জুল কবীর তালুকদার শাহীন পেয়েছেন ৭ হাজার ৬২২ ভোট।

মাদারগঞ্জ : জামালপুরের মাদারগঞ্জ পৌরসভায় আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী মির্জা গোলাম কিবরিয়া কবির বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি বর্তমান বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজমের ছোট ভাই।

শেরপুর সদর : শেরপুর সদর পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী গোলাম মোহাম্মদ কিবরিয়া লিটন ২৩ হাজার ৪০৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী আব্দুর রাজ্জাক আশীষ পেয়েছেন ২৩ হাজার ১৪০ ভোট।

নকলা : শেরপুরের নকলা পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. হাফিজুর রহমান লিটন ৭ হাজার ৭০৪ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা ও স্বতন্ত্র প্রার্থী নূরে আলম সিদ্দিকী উৎপল পেয়েছেন ৫ হাজার ১২৩ ভোট।

নালিতাবাড়ী : শেরপুরের নালিতাবাড়ী পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবু বক্কর সিদ্দিক ৪ হাজার ৭২১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির প্রার্থী মো. আনোয়ার হোসেন পেয়েছেন ৩ হাজার ৮৭১ ভোট।

শ্রীবরদী : শেরপুরের শ্রীবরদী পৌরসভায় নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. আবু সাঈদ ৭ হাজার ৪২৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত প্রার্থী বর্তমান মেয়র আব্দুল হাকিম পেয়েছেন ৬ হাজার ৭৭৭ ভোট।

মুক্তাগাছা : ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় বিএনপির শহিদুল ইসলাম ৯ হাজার ২৪৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির আতাউর রহমান লেলিন পেয়েছেন ৫ হাজার ৩৯০ ভোট ।

গৌরিপুর : ময়মনসিংহের গৌরিপুরে আওয়ামী লীগের সৈয়দ রফিকুল ইসলাম ৭ হাজার ১৩৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুল ইসলাম পেয়েছেন ৪ হাজার ১৫০ ভোট।

ভালুকা : ময়মনসিংহের ভালুকায় আওয়ামী লীগের ডা. একেএম মেসবাহ উদ্দিন কাইয়ূম ৯ হাজার ৯১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আলহাজ্ব হাতেম খান ৪ হাজার ৩২১ ভোট পেয়েছেন।

ত্রিশাল : ময়মনসিংহের ত্রিশালে স্বতন্ত্র প্রার্থী এবিএম আনিসুজ্জামান (জগ) ৭ হাজার ১১৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আমিনুল ইসলাম আমিন ৫ হাজার ৮০১ ভোট পেয়েছেন।

গফরগাঁও : ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে আওয়ামী লীগের এসএম ইকবাল হোসেন সুমন ১২ হাজার ৭১৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শাহ আব্দুল্যাহ আল মামুন ৫৮৯ ভোট পেয়েছেন।

ফুলপুর : ময়মনসিংহের ফুলপুরে বিএনপির আমিনুল ইসলাম ৪ হাজার ৮৩৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের শশধর সেন ৩ হাজার ৮৯৩ ভোট পেয়েছেন।

ঈশ্বরগঞ্জ : ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুস সাত্তার (নারিকেল গাছ) ৭ হাজার ২১১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের হাবিবুর রহমান ৬ হাজার ৬৩৬ ভোট পেয়েছেন।

নান্দাইল : ময়মনসিংহের নান্দাইলে আওয়ামী লীগের রফিক উদ্দিন ভুইয়া ৯ হাজার ২৯৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আজিজুল ইসলাম পিকুল ৬ হাজার ২৩৮ ভোট পেয়েছেন।

ফুলবাড়িয়া : ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ায় আওয়ামী লীগের গোলাম কিবরিয়া ৭ হাজার ৭৯৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী চান মাহমুদ (স্বতন্ত্র) ৪ হাজার ৯৮ ভোট পেয়েছেন।

নেত্রকোনা : নেত্রকোনা পৌরসভায় আওয়ামী লীগের নজরুল ইসলাম খান ২৬ হাজার ৭৮৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এসএম মনিরুজ্জামান দুদু পেয়েছেন ১১ হাজার ৮১২ ভোট।

কেন্দুয়া : নেত্রকোনার কেন্দুয়া পৌরসভায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত আসাদুল হক ভূইয়া ৭ হাজার ৭১৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম শফিক পেয়েছেন ২ হাজার ৭৫৪ ভোট।

দুর্গপুর : নেত্রকোনার দুর্গপুরে আওয়ামী লীগের আবদুস সালাম ৭ হাজার ৮৮৪ ভোট প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির জামাল উদ্দিন পেয়েছেন ৪ হাজার ৩৩৯ ভোট।

মোহনগঞ্জ : নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট লতিফুর রহমান রতন ৮ হাজার ৪১৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মাহবুবুন্নবী শেখ পেয়েছেন ৪ হাজার ৩৬৪ ভোট।

মদন : নেত্রকোনার মদন পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আবদুল হান্নান ৩ হাজার ৭৯১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মাশরিকুর রহমান বাচ্চু পেয়েছেন ১ হাজার ৭৫০ ভোট।

সূত্র:রাইজিংবিডিডটকম,ডেস্ক।