অজিত কুমার দাশ হিমু, কক্সভিউ:
বঙ্গোপসাগরের বিশাল জলসীমায় আধিপত্য বিস্তার করে আছে অন্তত ১৫টি জলদস্যু গ্রুপ। সাগরে মাছধরার নৌকা এবং ট্রলারে হামলা চালিয়ে মালামাল লুটের পাশাপাশি মাঝিদের অপহরণের মাধ্যমে মুক্তিপণ আদায় করছে তারা।
পাশাপাশি উপকূলবর্তী এলাকাগুলোতে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালালেও নানা সমস্যার কারণে তাদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে পারছে না আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো।
বাংলাদেশে মাছের চাহিদার সিংহভাগ যোগান আসে বঙ্গোপসাগর থেকে। হাজার হাজার নৌকা এবং ট্রলার বঙ্গোপসাগরের বিশাল জলসীমায় চষে বেড়ায় মাছের আশায়। আর এ কাজে সরাসরি সম্পৃক্ত রয়েছে কয়েক লাখ জেলে।
কিন্তু এসব জেলেরা অনেকটা জিম্মি হয়ে পড়ছে সাগরের জলদস্যু গ্রুপগুলোর কাছে। সাগর ও উপকূলে সক্রিয় রয়েছে এ ধরণের অন্তত ১৫টি গ্রুপকে শনাক্ত করেছে র্যাব এবং কোস্টগার্ড।
শনাক্ত হলেও নানা সমস্যার কারণে জলদস্যু গ্রুপগুলোর বিরুদ্ধে সহজে ব্যবস্থা নিতে পারছেনা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
সাম্প্রতিক সময়ে বঙ্গোপসাগরের বিভিন্ন অংশে শত শত মাঝি-মালাকে অপহরণের পর মুক্তিপণ আদায় করেছে এ চক্রের সদস্যরা। এ অবস্থায় শনাক্ত করা জলদস্যূ গ্রুপগুলোর বিরুদ্ধে যৌথ অভিযান চালানোর পরিকল্পনা নিয়েছে র্যাব এবং কোস্টগার্ড।
You must log in to post a comment.