বাড়ীর ছাদে মনোমুগ্ধকর বাগান করে নজর কাড়লো ঈদগাঁও ভিলেজ ডক্টর ফোরামের সহ-সভাপতি রেহেনা নোমান কাজল ও ব্রাকের সাবেক শিক্ষা কর্মকতা। এটি আবার চমৎকার দৃশ্যও। বাড়ীর দ্বিতীয় তলায় ছাদে সারি সারি মাটির টবে বেড়ে উঠছে বাহারী রকম ফলজ, বনজ, ওষধি গাছ। বর্তমানে গাছে ফলফলাদীতে ভরপুর রয়েছে।ছাদকৃষিতে অন্তত একটিবার পরিচর্চা করে থাকেন এই দম্পতি। ছাদে মাটির টবে ফুল-ফল, আর নানা ওষধি গাছের সমা হার। পুরো ছাদটি যেন একটি বাগানে রুপ ধারন করেছে।
২২শে ডিসেম্বর সকালে বাড়ীর ছাদে এমন দৃশ্য চোখে পড়ে কক্সভিউ ডট কম’এর প্রতিবেদকের। ছাদকৃষিতে কোন গাছ কি উপ কারে আসে ঘুরে ঘুরে তারই বাস্তবতা দেখান নোমান। ছাদকৃষিতে এই ধরনের বাগান করলে সৌন্দর্য্যের পাশাপাশি অনেকটা লাভবান হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। গাছের উপকারিতা সম্পর্কে অজানা বহু কিছু শেখা যাবে অনায়াসে। তবে সাবেক ব্র্যাক কর্মকতা নোমানের সাথে কথা হলে তিনি জানান, একদিনেতো ছাদকৃষি বাগান করা সম্ভব হয়নি। নানা পরিচর্চা করে মাটির টবে (কলব) গাছের বাগান করা হয়েছে। এটিতে একবছর পর নানা ফল ফলাদি হয়। দেখতে বেশ সুন্দর।
চিকিৎসক কাজলী জানান, দীর্ঘদিনের স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে পেরে নিজেকে উৎফুল্ল মনে করছি। বাড়ীর ছাদে বাগান মন কে প্রফুল্ল রাখে। বাগানের সৌন্দয্যে উপভোগ করা যায়। ছাদের উপর বাগানে দেখা যায়, লেবু, সফেদা, দেশীয় কমলা, বাউকুল, ডালিম, আমড়া, পেয়াঁরাসহ নানান ধরনের ফুল ঔষুধি গাছের সমা হার।
সচেতন মহলের মতে, কৃষি সংশ্লিষ্ট কর্মকতারা যদি ছাদযুক্ত বাড়ীর মালিকসহ ভাড়াটিয়াদেরকে ছাদকৃষি করতে আগ্রহ দেখায়, তাহলে অনেকটা উপকৃত হবে লোকজন।
You must be logged in to post a comment.