সাম্প্রতিক....
Home / প্রচ্ছদ / পিএসসি ও জেএসসি পরীক্ষায় ফল প্রকাশ : জেলায় পাশের হার ও জিপিএ-৫ বেড়েছে

পিএসসি ও জেএসসি পরীক্ষায় ফল প্রকাশ : জেলায় পাশের হার ও জিপিএ-৫ বেড়েছে

Resultপিএসসি

  • উত্তীর্ণ-৪৬,৪৬৯ জন
  • জিপিএ-৫-২৩৮৬ জন
  • পাশের হার-৯৬.০৬ শতাংশ

 

জেএসসি

  • উত্তীর্ণ-২০৬৫৪ জন
  • জিপিএ-৫-১৪৫৮ জন
  • পাশের হার-৯০.০২ শতাংশ

এম.বেদারুল আলম; কক্সভিউ:

দেশব্যাপী প্রাথমিক সমাপনী ও জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এবারের ফলাফলে প্রাথমিক ও এবতেদায়ি সমাপনিতে পাশের হার এবং জিপিএ-৫ দুটোই বেড়েছে। প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় জেলায় ৪৮ হাজার ২শ ৬৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ৪৬ হাজার ৪‘শ ৬৯ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৩৮৬ জন। জেলায় প্রাথমিক সমাপনীতে পাশের হার ৯৬.০৬ শতাংশ। পিএসসিতে জেলায় আবারো সেরা ফলাফল অর্জন করেছে কক্সবাজার কেজি স্কুল। এ স্কুল ১২১ জনে শতভাগ পাশ করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫৭ জন পরীক্ষার্থী। উপজেলার ফলাফলে সেরা হয়েছে চকরিয়া।

চকরিয়ার পাশের হার ৯৮.১৮ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫৮৭ জন। এদিকে জেএসসি পরীক্ষার ফলাফলে জানা যায়, জেলায় ২২ হাজার ৯শ ৪৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছে ২০ হাজার ৬শ ৫৪ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪৫৮ জন। পাশের হার ৯০.০২ শতাংশ। জেলায় পাশের হারে প্রথম হয়েছে কক্সবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। এ বিদ্যালয় থেকে ২৩৯ জনে সকলে পাশ করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫২ জন। সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় জিপিএ-৫ এর ভিত্তিতে সেরা হয়েছে। উক্ত বিদ্যালয় থেকে ২৩৪ জনে ২৩৩ জন পাশ করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫৭ জন। কক্সবাজার মডেল হাই স্কুল থেকে ১৮১ জনে ১৭৭ জন পাশ করেছে।

জেলা শিক্ষা শাখা সূত্রে জানা গেছে, জেএসসি পরীক্ষায় সদরের মধ্যে কক্সবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ২৩৯ অংশ গ্রহন করে পাশ করেছে ২৩৯ আর জিপিএ-৫পেয়েছে ১৫২ জন।ওই বিদ্যালয়ে শতভাগ পাশ করেছে। কক্সবাজার সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশ করেছে ২৩৩ জন, ফেল করেছে ১ জন আর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫৭ জন। খরুলিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশ করেছে ২৫৪ জন, ফেল করেছে ২১ জন আর জিপিএ-৫পেয়েছে ২২ জন। কক্সবাজার বায়তুশ শরফ জব্বারিয়া একাডেমিতে পাশ করেছে ৪৩৫ জন, ফেল করেছে ১৫ জন আর জিপিএ-৫পেয়েছে ৮০ জন। কক্সবাজার কেজি এন্ড মডেল হাই স্কুলে পাশ করেছে ১৭৭ জন, ফেল করেছে ৪ জন আর জিপিএ-৫পেয়েছে ৩১ জন। সৈকত বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশ করেছে ১০৩ জন, অকৃতকার্য হয়েছে ২ আর জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন। কক্সবাজার পৌর প্রিপ্যার‌্যাটরি উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশ করেছে ১৫৭ জন, ফেল করেছে ২১ জন আর জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ জন। ঈদগাহ জাহানারা স্কুলে পাশ করেছে ১২৮ জন, ফেল করেছে ৬ জন আর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১ জন। আল বয়ান স্কুলে পাশ করেছে ২৬ জন, ফেল করেছে ১০ জন আার জিপিএ-৫ ৪ জন। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ পাবলিক স্কুলে পাশ করেছে ৪৭ জন, ফেল করেছে ১ জন আর জিপিএ-৫পেয়েছে ৫ জন। সাহিত্যিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশ করেছে ১০০ জন, ফেল করেছে ১১ জন। খুরুশকুল উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশ করেছে ২১৩ জন, অকৃতকার্য হয়েছে ৬৭ জন আর জিপিএ-৫পেয়েছে ২ জন।পিএমখালী উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশ করেছে ১১১ জন, অকৃতকার্য হয়েছে ২৪ জন। দক্ষিণ খুরুশকুল মডেল হাই স্কুলে ১৪০ জন, অকৃতকার্য হয়েছে ১৩ জন। আবুল কাশেম উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশ করেছে ৪৮ জন আর অকৃতকার্য হয়েছে ১৫ জন। উত্তরণ মডেল হাই স্কুলে পাশ করেছে ৫১ জন, অকৃতকার্য হয়েছে ৫ জন। গোমাতলী উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশ করেছে ৬১জন, অকৃতকার্য ১০ জন আর জিপিএ-৫পেয়েছে ১ জন। চৌফলদন্ডী মডেল হাই স্কুলে পাশ করেছে ৬৯ জন, অকৃতকার্য ৩ জন। নাপিতখালী মাধ্যমিক স্কুলে পাশ করেছে ১৩১ জন, অকৃতকার্য ৯ জন আর জিপিএ-৫পেয়েছে ৫ জন। মোহাং ইলিয়াছ মিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশ করেছে ১১৩ জন, অকৃতকার্য ২১ জন আর জিপিএ-৫পেয়েছে ১ জন। বিয়াম ল্যাবরেটরি স্কুলে পাশ করেছে ৭ জন, অকৃতকার্য ২ আর জিপিএ-৫পেয়েছে ২ জন। ভারুয়াখালী উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশ ১৫১ জন, অকৃতকার্য ২৩ জন এছাড়া জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন। পোকখালী উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশ ৯৫ জন, অকৃতকার্য ২৩ জন আর জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন। সাগরমনি হাই স্কুলে পাশ করেছে ৬৮জন, অকৃতর্কায ৮জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ২জন এবং দ্বীপশিখা বালিকা একাডেমিতে পাশ করেছে ৭জন আর অকৃতর্কায হয়েছে ৫জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩১ জন। পাশের হার ৯৮ শতাংশ।

পাশাপাশি মাদ্রাসার এবতেদায়ি সমাপনীতে জেলায় ১১ হাজার ৮শ পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশে করেছে ১১ হাজার ১শ ৪৬ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩০৬ জন। পাশের হার ৯৩.৮৭ শতাংশ। অকৃতকার্য হয়েছে মাত্র ৬৫৪ জন। এবতেদায়িতে জেলায় জিপিএ-৫ বেশি (১৪৬ জন) পেয়ে সেরা হয়েছে সদর উপজেলা। সদরে ২৬৪২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে অকৃতকার্য হয়েছে মাত্র ১৬ জন। প্রাথমিক ও এবতেদায়ি সমাপনীর প্রকাশিত জেলার ফলাফল বিশ্লেষণ এবং উপজেলা ভিত্তিক ফলাজল হল প্রাথমিক সমাপনীতে সদর উপজেলায় ৮৪৪৪ জনে পাশ করেছে ৮২০১ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬৯০ জন। পাশের হার ৯৭.১৫ শতাংশ।

রামুতে ৫৯১০ জনে পাশ করেছে ৫৭২১ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৭২ জন। পাশের হার ৯৬.৮৩ শতাংশ।

চকরিয়ায় ১২০৫৯ জনে পাশ করেছে ১১৮৪০ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫৮৭ জন। পাশের হার ৯৮.১৮ শতাংশ।

পেকুয়ায় ৪৪৩২ জনে পাশ করেছে ৪১৭২ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১৭ জন। পাশের হার ৯৪.০৩ শতাংশ।

মহেশখালীতে ৫৫১০ জনে পাশ করেছে ৫৩৮৯ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩১০ জন। পাশের হার ৯৭.৮৩ শতাংশ।

কুতুবদিয়ায় ২৬৬১ জনে পাশ করেছে ২৫৩০ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৭৯ জন। পাশের হার ৯৬.৯৮ শতাংশ।

উখিয়ায় ৫৩৭৩ জনে পাশ করেছে ৪৮৫৮ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৮৬ জন। পাশের হার ৯০.৪৮ শতাংশ।

টেকনাফে ৩৮৭৮ জনে পাশ করেছে ৩৭৫৮ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪৫ জন। পাশের হার ৯৬.০৯ শতাংশ।

এদিকে এবতেদায়ি সমাপনী পরীক্ষায় জেলায় ১১ হাজার ৮শ পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছে ১১ হাজার ১শ ৪৬ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩০৬ জন। পাশের হার ৯৩.৮৭ শতাংশ।

উপজেলা ভিত্তিক ফলাফল হল এবতেদায়িতে সদরে ২৬৪২ জনে পাশ করেছে ২৬২৬ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪৬ জন।

রামুতে ৯১৩ জনে পাশ করেছে ৮৮৬ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬৫ জন।

চকরিয়ায় ২৬৫৪ জনে পাশ করেছে ২৫৪৫ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪ জন।

পেকুয়ায় ১৪০৩ জনে পাশ করেছে ১১৯৬ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ জন।

কুতুবদিয়ায় ৫৮৩ জনে পাশ করেছে ৫৭৬ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২১ জন।

মহেশখালীতে ১৬৮৫ জনে পাশ করেছে ১৬০১ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮ জন।

উখিয়ায় ৮২৭ জনে পাশ করেছে ৭৩৩ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২২ জন।

টেকনাফে ১০৯৩ জনে পাশ করেছে ৯৮৩ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ জন। বিগত ৪ বছরের মধ্যে এবারের ফলাফলে পাশের হার এবং জিপিএ-৫ প্রাপ্তির বেড়েছে।

নিজস্ব প্রতিনিধি, উখিয়া থেকে জানান, সদ্য ঘোষিত জেএসসি পরীক্ষায় কক্সবাজারের উখিয়ার ১৭টি মাধ্যমিক স্কুল থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১৫ জন। উখিয়া উচ্চ বিদ্যালয় ২৭ জন, উখিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ২ জন, আবুল কাশেম নুর জাহান উচ্চ বিদ্যালয় ২৩ জন, পালং আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় ১৩ জন, মরিচ্যা পালং উচ্চ বিদ্যালয় ৯ জন, ভালুকিয়াপালং উচ্চ বিদ্যালয় ১২ জন, কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয় ৩ জন, সোনার পাড়া উচ্চ বিদ্যালয় ১৫ জন, পালংখালী উচ্চ বিদ্যালয় ১ জন, বালুখালী কাশেমিয়া উচ্চ বিদ্যালয় ২ জন, থাইংখালী উচ্চ বিদ্যালয় ১ জন, মুক্তিযোদ্ধা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ১ জন, রুমখাপালং উচ্চ বিদ্যালয় ৩ জন, ইনানী সরকারি বিদ্যারয় ২ জন, ডেইল পাড়া নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ১ জন জিপিএ- ৫ পাওয়ার গৌরব অর্জন করেন।

উখিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল হোসাইন সিরাজী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

অপরদিকে উখিয়ার ১৭টি মাধ্যমিক স্কুল থেকে ২ হাজার ৩ শ ৮৮ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। তৎমধ্যে পাশ করেছেন ২ হাজার ১ শ ৯৭ জন। ফেল করেছে ১৯১ জন। উখিয়া উচ্চ বিদ্যালয় ২২৫ জন, উখিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ৬৮ জন, আবুল কাশেম নুর জাহান উচ্চ বিদ্যালয় ২১৬ জন, পালং আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় ২২৬ জন, মরিচ্যা পালং উচ্চ বিদ্যালয় ১৮৩ জন, ভালুকিয়াপালং উচ্চ বিদ্যালয় ২১৫ জন, কুতুপালং উচ্চ বিদ্যালয় ১৭৭ জন, সোনার পাড়া উচ্চ বিদ্যালয় ২১৪ জন, পালংখালী উচ্চ বিদ্যালয় ১৪৭ জন, বালুখালী কাশেমিয়া উচ্চ বিদ্যালয় ৭৪ জন, থাইংখালী উচ্চ বিদ্যালয় ৭২ জন, জালিয়াপালং উচ্চ বিদ্যালয় ৮৩ জন, মুক্তিযোদ্ধা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ৮২ জন, রুমখাপালং উচ্চ বিদ্যালয় ৭১ জন, ইনানী সরকারি বিদ্যারয় ৪৯ জন, ডেইল পাড়া নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৮২ জন।

নিজস্ব সংবাদদাতা, হ্নীলা থেকে জানান, প্রকাশিত প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার ফলাফলে টেকনাফ উপজেলায় অপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে। পাশের হার শতকরা ৯৭.৮৮ %সহ ১৪৫জন এ+ ও ‘এ’ পেয়েছে ৫শ ৪২জন। উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, ২০১৫ সালে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় ১শ ৪৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ১হাজার ৭শ ৪৯জন বালক ও ২হাজার ১শ ২৯জন বালিকা পরীক্ষার্থী হিসেবে অংশ নিয়েছিলেন। তৎমধ্যে বালকের পাশের হার শতকরা ৯৭.৮৮ ও বালিকার পাশের হার শতকরা ৯৬.১০। ফেলের হার বালক শতকরা ৩৭ ও বালিকা শতকরা ৮৩। এ অপূর্ব সাফল্য অর্জন করায় টেকনাফ উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সুব্রত কুমার ধর প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষিকাকে আন্তরিক অভিন্দন জানিয়েছেন। তিনি শিক্ষক শিক্ষিকা উদ্দেশ্যে বলেন ভবিষ্যতে এ সাফল্য যেন বজায় থাকে তার জন্য প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার জন্য অনুরোধ জানান।

এদিকে পরীক্ষার্থীদের অভিভাবক বৃন্দ এ অপূর্ব সাফল্যের জন্য উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা, রিসোর্স কর্মকর্তা ও শিক্ষক শিক্ষিকাদেরকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছেন। পাশাপশি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সকল পরীক্ষার্থীগণ শিক্ষকদের অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে আমাদের মাঝে সাফল্য এনে দিয়েছেন আমরা তার জন্য সকলেই শিক্ষক -শিক্ষিকাদের প্রতি কৃতজ্ঞ জানান।

Share

Leave a Reply

Advertisement

x

Check Also

https://coxview.com/wp-content/uploads/2023/01/BGB-Rafiq-24-1-23.jpeg

বিপুল পরিমাণ পপিক্ষেত ধ্বংস করল বিজিবি

মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম; লামা-আলীকদম : পার্বত্য জেলা বান্দরবানে থানচি উপজেলা গহীণ অরণ্যে মাদক দ্রব্য প্রস্তুতকারক ...

https://coxview.com/coxview-com-footar-14-12-2023/