ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর দায়িত্ব পাচ্ছেন মোস্তাফা জব্বার। তিনি ছাড়াও একজন প্রতিমন্ত্রী ও কয়েকজন সংসদ সদস্য ২ জানুয়ারি মঙ্গলবার বঙ্গভবনে ডাক পেয়েছেন। এ দিন সন্ধ্যায় শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে এবং মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব বণ্টন করা হবে।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, দীর্ঘদিন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর পদটি শূন্য রয়েছে। এই মন্ত্রণালয়ে টেকনোক্রেট মন্ত্রী হতে যাচ্ছেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সভাপতি মোস্তাফা জব্বার।
এই মন্ত্রণালয়ের অধীনে দুটি বিভাগে পৃথক প্রতিমন্ত্রী রয়েছে। এর মধ্যে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগে তারানা হালিম এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগে জুনাইদ আহ্মেদ পলক প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন।
একই দিন বঙ্গভবনে ডাকা হয়েছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, রাজবাড়ী-১ আসনের সংসদ সদস্য কাজী কেরামত আলী ও লক্ষ্মীপুর-৩ আসনের সাংসদ একেএম শাহজাহান কামালকে।
তাদের মধ্যে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর পদ শূন্য থাকায় এর দায়িত্ব পেতে পারেন নারায়ণ চন্দ্র চন্দ। অন্য দুজনকেও কোনো মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে।
নারায়ণ চন্দ্র চন্দ খুলনা-৫ আসনের সংসদ সদস্য। ২০১৪ সালের নির্বাচনে তিনি তৃতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
কাজী কেরামত আলী রাজবাড়ী-১ আসন থেকে চতুর্থবারের মতো সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন। বর্তমানে তিনি সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।
একেএম শাহজাহান কামাল লক্ষ্মীপুর-৩ আসন থেকে নির্বাচিত এই সংসদ সদস্য বর্তমানে মুক্তিযুক্ত মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন।
সূত্রটি আরও জানিয়েছে, মন্ত্রিপরিষদে নতুন মন্ত্রী যোগ হওয়া ছাড়াও দুই একজন বিতর্কিতরা বাদ পড়তে পারেন। কারও কারও দফতর বদলও হতে পারে।
সূত্র:priyo.com;ডেস্ক।
You must be logged in to post a comment.