যে কোনো গবেষণা পুরোপুরি নিখুঁত না হলেও তা থেকে কিছুটা ধারণা পাওয়া যায়। আর সচেতনতা সৃষ্টি করতে তথ্য নির্ভর ধারণাটা অত্যন্ত দরকার। তবে ধারণাটা নিখুঁত না হলেও নির্ভুল হওয়াটা জরুরি। কাজে বা ঘুরতে দেশের বাইরে যেতে হলেই ভরসার বাহন উড়োজাহাজ। তবে যে বাহনটিতে যাওয়া হয় সেটি কতটা নিরাপদ সে প্রশ্ন থেকেই যায়। উড়োজাহাজে চড়তে হবে মানেই ঝুঁকি জেনেও তাতে চড়তে হবে তা মোটেও উচিত নয়। তাই উজোজাহাজে চড়ার আগে অন্তত জেনে নিন কোন কোন এয়ারলাইন্সের উড়োজাহাজগুলো ভ্রমণে নিরাপদ।
জার্মানভিত্তিক জেট এয়ারলাইনার ক্রাশ ডাটা ইভ্যালুয়েশন সেন্টার (জেএসিডিইসি) ২০১৯ সালের প্রতিবেদনে যে নিরাপদ এয়ার লাইন্সের তালিকা প্রকাশ করেছে তার মধ্যে ১০ উড়োজাহাজের নাম তুলে ধরা হবে।
তার আগে সংস্থটি সম্পর্ক একটু ধারণা নেওয়া উচিত। কেননা সংস্থার প্রকাশিত তালিকা বিশ্বাসের পেছনে যুক্তিটাও একটু মিলিয়ে নেওয়া উচিত।
১৯২০ সাল থেকে যখন বাণিজ্যিক বিমান চালু হয় তখন থেকেই তারা সমস্ত ধরণের সুরক্ষা ঘটনা সংগ্রহ করে থাকে। বর্তমানে ৩৫০০ এর বেশি এয়ারলাইনস এবং ৩০, ০০০ এরও বেশি বিভিন্ন দুর্ঘটনা বা ঘটনা তাদের ডেটা পোর্টফোলিও তাদের কাছে সংরক্ষিত রয়েছে।
জেএসিডিইসি বিমান চালনা পেশাদার এবং স্বতন্ত্র ভ্রমণকারীদের সুবিধার্থে পেশাদার এবং বিমান চলাচল সুরক্ষা সঠিক তথ্যের জন্য একটি বৈশ্বিক উত্স হয়ে উঠেছে।
সংস্থাটির প্রকাশিত তালিকা বা সূচকটি নিখুঁত নয় কি না তা বলা মুশকিল হলেও বর্তমানে বিমানের সুরক্ষার জটিল বিষয়টিকে গুরুত্ব সহকারে উপস্থাপন করার তারাই সেরা। এই জার্মান সংস্থার প্রকাশিত তালিকা অনুসারে সেরা এয়ারলাইন্স গুলোর নাম গুলো হলো:
১. ফিন্নেয়ার (finnair)
২. স্কুট টাইগারস (scoot tigers)
৩. নরওয়েজিয়ান এয়ার শাটল (Norwegian Air Shuttle)
৪. এমিরেটস (emirates)
৫. এয়ার ইউরোপা (air europa)
৬. ট্রানসেভিয়া (transavia)
৭. ইতিহাদ এয়ারওয়েজ (etihad airways)
৮. ভারজিন আটলান্টিক এডব্লিউ (virgin atlantic aw)
৯. কেএলএম (klm)
১০. জেৎসার এয়ারওয়েজ (jetstar airways)
সূত্র: somoynews.tv – ডেস্ক।
You must be logged in to post a comment.