সাম্প্রতিক....
Home / প্রচ্ছদ / সাম্প্রতিক... / ঈদগাঁও-ঈদগড় সড়কে যত্রতত্রে খানাখন্দকে ভরপুর : চলাচলে ভোগান্তি

ঈদগাঁও-ঈদগড় সড়কে যত্রতত্রে খানাখন্দকে ভরপুর : চলাচলে ভোগান্তি

এম আবু হেনা সাগর; ঈদগাঁও :

গুরুত্বপূর্ণ ঈদগাঁও-ঈদগড় সড়কের যত্রতত্র স্থান জুড়ে খানাখন্দকেই চেয়ে গেছে। বিপাকে পড়েছেন পথচারীরা। ভোগান্তি চরম পর্যায়ে।

তথ্য মতে, দীর্ঘকাল ধরেই ঈদগাঁও ইউনিয়নে পালপাড়াসহ বেশ কটি স্থানে চলাচল সড়ক খানাখন্দকে ভরপুর হয়ে উঠেছে। যার কারনে পথচারীসহ যানবাহন চলাচল নিদারুণ কষ্ট পেতে হচ্ছে প্রতিনিয়ত অসংখ্য লোকজন। সেই সাথে অল্প বৃষ্টিতেই গর্তে পানি জমে গিয়ে চলাফেরায় ত্রাহি অবস্থা। সুষ্ঠুভাবে পানি চলাচল করতে না পারায় এহেন অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলেও জানা গেছে।

অল্প বৃষ্টিতেই কাদাজলে পরিণত হয়ে পড়ে এই সড়কের অল্পটুকু জায়গা। পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় যাত্রী সাধারণও অধিকাংশ যানবাহনও পণ্যবাহী গাড়ি চলাচল করতে কষ্ট পাচ্ছেন। সেই সাথে বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা ভাঙ্গাসড়ক আর পঁচাপানি পার হয়ে প্রতিনিয়ত চলাচল করে যাচ্ছে তাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। এমনকি এসব ভাঙ্গাসড়কে ছোট ছোট দূর্ঘটনা ঘটে চলছে। এত কষ্ট সহজেই মেনে নেয়া যায়না।

স্থানীয় যুবক সুজন দাশ জানান, দীর্ঘসময় ধরে সড়ক দিয়ে চলাচলে দারুণ কষ্ট পাচ্ছে নানা শ্রেনী পেশার লোকজন। মানুষের দু:খ-দুর্দশা লাগবে সড়কের যত্রতত্র স্থানে খানাখন্দক দ্রুত সংস্কারে জোর দাবী জানান।

ঈদগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ উদ্দিন রাশেলের সাথে কথা হলে তিনি জানান, ব্যাপক কষ্টের মধ্য সাধারণ মানুষ চলাফেরা করে থাকে সড়ক দিয়ে। সীমাহীন দূর্ভোগ ও দূর্গতির চিত্র যেন বলার ভাষা হারিয়ে ফেলছি। যাত্রী, রোগীসহ শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনা করে দ্রুত খানাখন্দক সংস্কারের দাবী জানাচ্ছি।

স্থানীয় মেম্বার মুন্না জানান, সুষ্ঠুভাবে পানি যাতায়াতের সু-ব্যবস্থা না থাকায় পানি জমে থাকে। তবে বর্ষার পরে কাজ শুরু করার কথাও জানান তিনি।

Share

Leave a Reply

Advertisement

x

Check Also

https://coxview.com/wp-content/uploads/2024/04/Sagar-23-4-2024.jpeg

ফরেস্ট রেঞ্জার’স ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন কমিটি ঘোষণা : রিয়াজ সহ-সভাপতি মনোনীত

  এম আবু হেনা সাগর; ঈদগাঁও :বাংলাদেশ ফরেস্ট রেঞ্জার’স ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। ...

https://coxview.com/coxview-com-footar-14-12-2023/