সাম্প্রতিক....
Home / প্রচ্ছদ / দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ইরান

দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ইরান

Iranজাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইরান ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে বলে দাবি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা কর্মকর্তারা।

জাতিসংঘের দুটি নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও মধ্যম পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে ইরান। গত নভেম্বরে নতুন এই ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালানো হয়।

যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা কর্মকর্তারা গত সোমবার এ কথা জানিয়েছেন।

পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছুক দুই মার্কিন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ২১ নভেম্বর ইরান নিজের তৈরি মধ্যম পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালায়। দেশের সীমানার মধ্যেই পরীক্ষা সীমাবদ্ধ রেখেছে ইরান।

সোমবার পশ্চিমা গোয়েন্দা সংস্থার বরাত দিয়ে ফক্স নিউজ জানায়, পাকিস্তান সীমান্তবর্তী ইরানের বন্দরনগরী চাবাহারের কাছে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালানো হয়।

২০১০ সালে জাতিসংঘের এক নিষেধাজ্ঞার মাধ্যমে ইরানের সব ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা নিষিদ্ধ করা হয়। এটি ইরান ও ছয় দেশের মধ্যে পারমাণবিকবিষয়ক চুক্তি হওয়া পর্যন্ত কার্যকর ছিল।

চলতি বছরের ১৪ জুলাই ইরানের সঙ্গে ছয় বিশ্বশক্তির ঐতিহাসিক চুক্তি হয়। এই চুক্তি অনুযায়ী ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির ওপর প্রায় সব বাধাই তুলে নেওয়া হয়। তবে ২০ জুলাইয়ের এক নির্দেশ অনুযায়ী, পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম কোনো ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাতে পারবে না ইরান। আগামী আট বছর এ নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে।

গত অক্টোবরে ইরান একটি ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে, যার পরিপ্রেক্ষিতে আলোচনায় বসে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানি। তবে এখন পর্যন্ত ওই পরীক্ষার জন্য ইরানের ওপর কোনো কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছুক জাতিসংঘের নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট কয়েকজন কূটনীতিবিদ রয়টার্সকে বলেন, জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা ভেঙে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালানোর বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক অভিযোগ উত্থাপিত হয়নি।

-শীর্ষ নিউজডটকম,ডেস্ক।

Share

Leave a Reply

Advertisement

x

Check Also

https://coxview.com/wp-content/uploads/2023/01/BGB-Rafiq-24-1-23.jpeg

বিপুল পরিমাণ পপিক্ষেত ধ্বংস করল বিজিবি

মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম; লামা-আলীকদম : পার্বত্য জেলা বান্দরবানে থানচি উপজেলা গহীণ অরণ্যে মাদক দ্রব্য প্রস্তুতকারক ...

https://coxview.com/coxview-com-footar-14-12-2023/