গিয়াস উদ্দিন ভুলু; টেকনাফ :
মিয়ানমারে সাম্প্রাদায়ীক হামলায় গণহারে মানুষ হত্যা, জুলুম নির্যাতন ও শিশু হত্যা চলছে। এই হত্যা ও জুলুম নির্যাতন থেকে নিজেকে বাচাঁনোর জন্য প্রতিনিয়ত শত শত রোহিঙ্গা বাংলাদেশ টেকনাফ উপজেলা সীমান্তের বিভিন্ন এলাকায় দিয়ে অনুপ্রবেশ করছে। সেই ধারাবাহিকতায় জীবনের ঝুকি নিয়ে নারী-পুরুষ ও শিশুরা নাফনদী পাড়ি দিয়ে ছোট ছোট নৌকার মাধ্যমে টেকনাফ উপকূলে প্রবেশ করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এতে নৌকা ডুবির ঘটনায় মারা যাচ্ছে নারীও শিশুরা।
বিভিন্ন সূত্রে আরো জানা যায়, নাফনদী ও বঙ্গোপসাগর পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশ সীমান্ত উপকূলে আসার সময় বেশ কয়েকটি রোহিঙ্গাবর্তী নৌকা পানিতে ডুবে যায়। এই সমস্ত দুর্ঘটনায় নিখোঁজ রয়েছে অধশতাধিক রোহিঙ্গা নারী ও শিশু। মঙ্গলবার বেলা ১১ টার দিকে টেকনাফ স্থবন্দর নাফনদীর উপকুলে একজন রোহিঙ্গা নারীর লাশ ভাসতে দেখা যায়। পরে স্থানীরা খবর পেয়ে টেকনাফ থানা পুলিশকে খবর দেয়।
এব্যাপারে টেকনাফ থানার ওসি আবদুল মজিদ জানান, সকালের দিকে টেকনাফ স্থলবন্দর সংলগ্ন নাফ নদীতে এক নারীর মরদেহ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। পরে তাদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী ভাসমান মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার করা লাশটি ময়না তদন্তের জন্য কক্সবাজার মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।
You must be logged in to post a comment.