কয়েক বছর আগেও আমাদের দেশের তরুণদের কাছে ফ্রিল্যান্সিং শব্দটি অপরিচিত ছিল। তবে সময় পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে তাদের মধ্যে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে এসেছে ইতিবাচক ধারণা।
দেশের অধিকাংশ তরুণ-তরুণীরাই আয়-উপার্জনের শুরুতেই একবার হলেও চেষ্টা করে একজন ফ্রিলান্সার হওয়ার জন্য। তবে ভুলভাবে বা ভুয়া ফ্রিল্যান্সিং সাইটে কষ্ট করে নানাভাবে প্রতারণার শিকার হচ্ছেন তারা। আবার অনেকেই খুঁজে পাচ্ছেন না ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করার ক্ষেত্র।
বর্তমানে সক্রিয় এবং আসল কিছু ফ্রিল্যান্সিং সাইটের ঠিকানা দেওয়া হলো পাঠকদের জন্য-
সবধরনের ফ্রিল্যান্সিং কাজ পাওয়া যায় যেসব সাইটে- আপওয়ার্ক, গুরু, ফ্রিল্যান্সার, উই ওয়ার্ক রিমোটলি, ফিভেরর, অনসাইট, ফোলিয়ো, ম্যাচিস্ট, মেকানিক্যাল টার্ক, দ্য মুসে, ইনডিড, ফ্রিল্যান্সড, স্কিপ দ্য ড্রাইভ, ভার্চ্যুয়াল ভোকেশনস, র্যাট রেস রিবেলিওন, ওয়ার্কিং নোম্যাডস, রিমোটিভ, ফ্লেক্সজবস, পিপপ পার আওয়ার, ক্রাউড সাইট, ইউনোজুনো, জাস্ট অ্যানসার, ক্রোপ, ক্লাউড পিপস, মিফি জবস, একুয়েন্ট।
যারা শিক্ষণীয় কিছু করতে চান– টিউটর ডট কম, চিগ টিউটরস,টিউটর ভিসতা।
যারা লিখতে ভালোবাসেন– অনলাইন রাইটিং জবস, ডেইলি পোস্টস, কানাডিয়ান ফ্রিল্যান্স রাইটিং জবস, টেক্সটব্রোকার, জার্নালিজম জবস, মিডিয়া বিসট্রো, দ্য শেলফ, প্রো ব্লগার জবস।
অফলাইনে থেকে যেসব স্থানে ফ্রিল্যান্সিং কাজ করা যাবে– টাস্ক র্যাবিট, উবার, লিফট, সাইডকার, লোকাল সোলো, লোকালান্সার, বার্ক, ওনোলো।
যারা ছবি তুলতে ভালোবাসেন– ফ্রিল্যান্স ফটোগ্রাফার জবস, ফটোগ্রাফি জবস, গেট ফটোগ্রাফি জবস, দ্য ক্রিয়েটিভ লোফট।
প্রযুক্তি বিষয়টিকে যারা ভালোবাসেন– পাওয়ারটো ফ্লাই, অথেন্টিক জবস, স্টাক ওভারফ্লো, স্লোগিগ, ডাইস, গিগস্টার, ফ্রিল্যান্সার ম্যাপ।
সূত্র:রাকিবুল হাসান/priyo.com,ডেস্ক।
You must be logged in to post a comment.