মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী, স্বাধীনতার চেতনাবিরোধী অথবা সাম্প্রদায়িক মনোভাব সম্পন্ন কাউকে দলের সদস্য করা হবে না বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এক্ষেত্রে যুদ্ধাপরাধী ও তাদের সন্তানদের বেলায়ও আওয়ামী লীগের অবস্থান একই। আওয়ামী লীগের এ বিষয়ে একটা নীতিমালা আছে, দলের চেতনা আছে। এই চেতনার সঙ্গে কোনও আপস নাই বলে জানিয়েছেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) সকালে সচিবালয়ে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সভাকক্ষে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের (বিএসআরএফ) নবনির্বাচিত নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন,’১৯৯৪ সালে তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ওপর হামলা মামলার রায়ে সরকারের কোন হস্তক্ষেপ ছিলো না। রায় বিএনপির বিরুদ্ধে যাওয়ায়, তাদের বক্তব্য গতানুগতিক ও নেতিবাচক।’
এছাড়া আরো বলেন, ‘ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঈশ্বরদীর ট্রেন দুর্ঘটনায় মামলার রায় নিয়ে যা বলছে তা তাদের চিরাচরিত অভ্যাস। তারা সবসময় যেভাবে বলে আসছে, সেভাবেই বলে আসছে। তাদের বিপরীতে কথা বললেই আদালতের রায় মানে না।’
এসময় রিফাত হত্যাকাণ্ড নিয়েও কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘বরগুনায় রিফাত হত্যায় যদি দলীয় কোন সংশ্লিষ্টতা প্রমাণিত হয়, অবশ্যই তাকে বিচারের আওতায় আনা হবে। আমাদের অবস্থান এখানে অনেক কঠোর।’
সূত্র:somoynews.tv-ডেস্ক।
You must be logged in to post a comment.