আ’লীগ নেতা ফরিদ চেয়ারম্যানের বিবৃতি জালালাবাদে নৌকার নিশ্চিত বিজয় ঠেকাতে মরিয়া জনবিচ্ছিন্ন কুচক্রীমহল

বার্তা পরিবেশক :

আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে কক্সবাজার সদর উপজেলার জালালাবাদ ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকের নিশ্চিত জয় ছিনিয়ে নিতে মরিয়া জনবিচ্ছিন্ন একটি কুচক্রীমহল এই অভিযোগ করেছেন কক্সবাজার সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ সভাপতি-১ ও জালালাবাদের সাবেক চেয়ারম্যান ফরিদুল আলমের।

২০ এপ্রিল এক বিবৃতিতে জালালাবাদের তৃণমূল থেকে উঠে আসা জনপ্রিয় জননেতা ফরিদুল আলম তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন আমার এবং নৌকা প্রতীকের নিশ্চিত বিজয় ঠেকাতে ভোটের দৌঁড়ে দু’অংকের কৌটা পেরোতে না পারা ষড়যন্ত্রকারীরা অনলাইন পোর্টাল ও পত্রিকায় মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করছে। একই ষড়যন্ত্রকারীরা ইতোপূর্বে আমার জনপ্রিয়তার ঈর্ষান্বিত হয়ে দু’টি মামলা করলেও আদালতে বেকসুর খালাস পাই। প্রশাসনের বিভিন্ন দফতরে ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে চক্রান্তকারীরা আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দিলেও পরে তদন্তে মিথ্যা প্রমাণিত হয়। আ’লীগ নেতা, সাবেক চেয়ারম্যান ফরিদ জানান ইউনিয়নের ৯টি ওয়ার্ডের যে কোন একটিতে চক্রান্তকারীরা আমাকে ভোটে পরাস্ত করতে পারলে আমি রাজনীতি ছেড়ে দেব। তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন বঙ্গবন্ধুর আমলে ৭২ থেকে ৭৫ পর্যন্ত ঈদগাহ আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে ছাত্র কমিটিতে ছাত্রলীগের প্যানেলে ভিপি, জি.এস ও সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। ছিলাম অবিভক্ত ঈদগাহ ইউনিয়নের মেম্বার। ২০০৩ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত সদর উপজেলা আ’লীগের উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য ছিলাম। ২০০৩ সাল থেকে ১১ সাল পর্যন্ত জনগণের ভোটে নির্বাচিত চেয়ারম্যান ছিলাম।

চেয়ারম্যান ফরিদ বলেন, মূলত আ’লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের মাঝে আমার জনপ্রিয়তার ঈর্ষান্বিত হয়ে কথিত হাইব্রিড, জনবিচ্ছিন্ন চক্রটি মিডিয়ার মিথ্যা সংবাদ দিয়ে আমাকে বিএনপির লোক সাজানোর জঘন্য মিথ্যা অপচেষ্টা চালাচ্ছে। আমি দ্যর্থহীন কন্ঠে বলতে চাই যেহেতু জীবনের শুরুতে জাতিরজনক বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে রাজনীতি শুরু করি মরতে চাই বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গবন্ধু তনয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আদর্শ স্বপ্নকে বুকে ধারণ করে।