ক্রীড়া ক্ষেত্রে দেশ সেরা তারকা তৈরির এক অনন্য প্রতিষ্ঠান বিকেএসপি। যেখানে শতভাগ স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় ভর্তি করা হয় প্রতিভাবানদের। তবে করোনাকালে চিরাচরিত ভর্তি প্রক্রিয়ায় আসছে কিছুটা পরিবর্তন। আগের মতো অনলাইন আবেদন থাকলেও স্বাস্থ্যবিধি মেনে বাছাই প্রক্রিয়া চলবে কয়েক ধাপে। এমনটাই জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. রাশীদুল হাসান।
পেশাদার ক্রীড়াবিদ তৈরির আঁতুড়ঘর বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান-বিকেএসপি। উন্নত অবকাঠামো, সুন্দর পরিবেশ ও সঠিক গাইডলাইন। এসবের সমন্বয়েই দেশসেরা খেলোয়াড় তৈরি হয় এখানে।
ক্রিকেটের সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, ফুটবলার মামুনুল, শ্যুটিংয়ের আসিফ হোসেন খান কিংবা সাঁতারের মাহফুজার আক্তার শিলার মতো তারকারা তৈরি হয়েছেন এখানেই। তাই নতুন প্রজন্মের অনেকেই বিকেএসপির মতো প্রতিষ্ঠানে নাম লেখাতে উন্মুখ হয়ে থাকেন। প্রতিবছর ডিসেম্বরে শুরু হয় এখানে ভর্তির প্রক্রিয়া। তিনটি ধাপে ভর্তি চলে পুরো জানুয়ারি পর্যন্ত।
মোট ১৭টি ক্যাটাগরিতে সম্পন্ন হয় ভর্তি প্রক্রিয়া। সাধারণত চতুর্থ, পঞ্চম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে আসন খালি থাকা সাপেক্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। অনূর্ধ্ব-১৪ বছর বয়সী শিক্ষার্থীরা ভর্তির সুযোগ পায় এখানে। ভর্তির প্রতিটি বিষয়ে করা হয় কঠোর তদারকি। তবে এ বছর ভর্তি প্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটিয়েছে করোনাভাইরাস।
সূত্র: বাটলার ঝড়ে সিরিজ ইংল্যান্ডের
তবে বিকেএসপি’র মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. রাশীদুল হাসান জানিয়েছেন, বিকেএসপি যেহেতু এখনও করোনামুক্ত। তাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে কিছুটা সময় নিয়ে হলেও বাছাই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে চায় প্রতিষ্ঠানটি।
আসন শূন্য থাকা সাপেক্ষে গড়ে প্রতিবছর বিকেএসপিতে ভর্তি করা হয় ১২০ থেকে দেড়শ’ জন শিক্ষার্থী।
সূত্র: somoynews.tv – ডেস্ক।
You must be logged in to post a comment.