এম আবু হেনা সাগর; ঈদগাঁও :
পর্যটন শহর কক্সবাজারের গোলদিঘীর পুকুর এখন দৃষ্টিনন্দন রুপ ধারন করেছে। যা বিনোদন প্রেমীদের খোরাফও বটে। যার সুন্দয্যে উপভোগ করতে দর্শনার্থীদের ভীড় যেন লক্ষ্যনীয়।
সাম্প্রতিক সন্ধ্যায় গোলদিঘীর পুকুরে ঘুরতে গেলে চমৎকার এই দৃশ্য চোখে পড়ে। রাতের অন্ধকারে হরেক রকমের লাইটিংয়ের আলোয় আলোকিত করা পুকুরকে ঘিরে এখন তরুণরা সেল্ফিবাজীতে ব্যস্তমুখর।
জানা যায়, দীর্ঘকাল ধরে অযন্তে অবহেলায় পড়ে থাকা পুকুরটি বর্তমানে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে দৃষ্টিনন্দন করে গড়ে তুলা হয়েছে। যার সৌন্দর্য্যে উপভোগ করছে স্থানীয়সহ কক্সবাজারে আগত দর্শনার্থীরা। পুকুরের চার পাশের মনোরম দৃশ্য, সবুজ বেষ্টনি, ওয়াকওয়ে, রিটেইনিং আর আলোকসজ্জা যেন মানুষের মন কেড়ে নিয়েছে। দৃষ্টিনন্দন আর ব্যতিক্রমী পুকুরকে ঘিরে এখন বিনোদনপ্রেমীদের আনাগোনাও বৃদ্ধি পেয়েছে।
ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলাম জানান, পরিত্যক্ত ও ময়লা আবর্জনা যুক্ত পুকুরটি এখন কউক এর নেতৃত্বে সোনার হরিণে পরিণত হয়ে পড়েছে। এটি কক্সবাজার আগত পর্যটকদের বিনোদনের আরো একটি খোরাক বটে।
সেচ্ছাসেবী সংগঠক ইমরার তৌহিদ রানা বলেন, সমুদ্র সৈকত, ঝাউবিথী ছাড়া কক্সবাজার শহর কেন্দ্রীক ভ্রমণপিপাসুদের আরো একটি ভাল লাগার জায়গা কউক কর্তৃক নির্মিত এই পুকুরটি। যেখানে আসলেই মন জুড়িয়ে যায় অনায়াসে।
গোলদিঘীর পুকুর দেখতে আসা কজনের সাথে কথা হলে তারা জানান, পরিত্যক্ত পুকুরটিকে মনোমুগ্ধ করে গড়ে তোলার পাশা পাশি দর্শনার্থীদের বিনোদনের খোরাক সৃষ্টি করায় কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান লে: কর্ণেল (অব) ফোরকান আহমদের প্রতি সত্যিই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ।
You must be logged in to post a comment.