রফিক মাহামুদ; কোটবাজার :
বান্দরবান নাইক্ষংছড়ি ঘুমধুম সিমান্তবর্তী এলাকায় গড়ে উঠা কুমির প্রজনন কেন্দ্রটি হতে পারে পযর্টনদের জন্য অন্যতম অাকর্ষণীয় স্থান যা দেশ বিদেশের বিভিন্ন মৌসুমী পযর্টক ও দেশীয় শ্রেনী পেশার মানুষের বিনোদন কেন্দ্র। বেসরকারী ভাবে গড়ে উঠা এশিয়ার বৃহত্তম কুমির প্রজনন কেন্দ্র। উখিয়া ও নাইক্ষংছড়ি ঘুমধুম সিমান্তবর্তী কক্সবাজার-টেকনাফ মহাসড়কের পূর্ব পাশে পাহাড়ী ও সামন্য ঢালো জায়গার উপর প্রাকৃতিক এবং কৃত্রিম ভাবে পরিবেশ সম্মত উপায়ে তৈরী এই কুমির প্রজনন কেন্দ্র এখন বৃহত্তর এশিয়ার অন্যতম কুমির প্রজনন কেন্দ্র হিসাবে পরিচিত। যা কুমির রপ্তানী করে প্রতি বছর কোটি টাকা অর্জন করতে সক্ষম হচ্ছে।
চলতি বছেরর শুরুর দিকে বিপুল পরিমান বাচ্চা কুমির জন্ম দিয়েছিল। বাচ্চা কুমির বিক্রয় করে রপ্তানী করে চলতি ববছরে আয় হয়েছে অর্ধকোটি টাকা। আকিজ গ্রুপের অর্থায়নে তৈরী এই কুমির প্রজনন কেন্দ্র যেমন বাচ্চা ও মা কুমির বিক্রয় করে আয় করছে কোটি কোটি টাকা তেমনি ভাবে পযর্টক ও স্থানীয়দের জন্য হয়ে উঠেছে বিনোদন কেন্দ্র। ছুটির দিনে জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে লোকজন কিছু মুক্ত ও প্রাকৃতিক সৌন্দয্য উপভোগ করার জন্য চলে আসে পাহাড়ে ঘেরা এই কুমির প্রজনন ও বিনোদন কেন্দ্রে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় সবুজ বেষ্টনী ঘেরা উচু নিচু ঢালো ও ছোট বড় ছড়ার বাধ নির্মাণ করে পানি বন্দি করে কুমিরের আভাস স্থল তৈরী করা হয়েছে। যা সম্পূর্ণ পরিবেশ উপযোগী। কুমির প্রজনন কেন্দ্রে ঘুরতে অাসা এক পযর্টক বলেন সরকার গুরুত্ব সহকারে কুমির প্রজনন ও বিনোদনের উপর নজর দিলে এটি হতে পারে বিনোদন ও পযর্টকদের জন্য অন্যতম স্থান।
You must be logged in to post a comment.