Home / প্রচ্ছদ / সাম্প্রতিক... / দুর্ঘটনা-অগ্নিকাণ্ড / লামায় চাম্পাতলী বৌদ্ধ বিহার আগুনে পুড়ে গেছে

লামায় চাম্পাতলী বৌদ্ধ বিহার আগুনে পুড়ে গেছে

লামায় চাম্পাতলী বৌদ্ধ বিহার আগুনে পুড়ে গেছে https://coxview.com/fire-rafiq-16-4-24-1/

 

মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম; লামা-আলীকদম :
পার্বত্য জেলা বান্দরবানের লামা পৌরসভার চাম্পাতলী বৌদ্ধ বিহারের চেরাং ঘরে আগুন লেগেছে। আগুনে বৌদ্ধ বিহারের দোতলার চেরাং ঘরটি সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে।


মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) দুপুর ২টায় বৌদ্ধ বিহারে এই আগুনের ঘটনা ঘটে। প্রাথমিক ভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমান ৫ লাখ টাকা বলে ধারণা করা হচ্ছে।


ধারণা করা হচ্ছে চেরাং ঘরের চুলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। অনেকে জানান বৈদ্যুতিক শট সার্কির থেকেও আগুন লাগতে পারে। সাংগ্রাই অনুষ্ঠানের সময় আগুন লাগার ঘটনা ধর্মীয় উৎসব কিছুটা ম্লান করেছে।

লামায় চাম্পাতলী বৌদ্ধ বিহার আগুনে পুড়ে গেছে https://coxview.com/fire-rafiq-16-4-24-2/

আগুনের সংবাদ পাওয়া মাত্র চাম্পাতলী ১২ আনসার ব্যাটালিয়ন সদস্যরা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। এছাড়া লামা ফায়ার সার্ভিস, লামা উপজেলা আনসার-ভিডিপি, রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি ও স্থানীয় লোকজন আগুন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। প্রায় ঘন্টাব্যাপী চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।

চাম্পাতলী বৌদ্ধ বিহারের পৃষ্ঠপোষক বাবু অংথোয়াইহ্লা মার্মা বলেন, আমরা সবাই বিহারে পুজা আর্চনা করছিলাম। কিভাবে আগুন লেগেছে জানিনা। বড় ক্ষতির হাত থেকে বৌদ্ধ বিহার রক্ষা হয়েছে।


আগুনের ঘটনায় লামা উপজেলা চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল, লামা পৌরসভার মেয়র মোঃ জহিরুল ইসলাম, ১২ আনসার ব্যাটালিয়ন এর অধিনায়ক নুরে আলম সিদ্দিকী, ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ জাহেদ উদ্দিন, মিলকী রাণী দাশ সহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।


লামা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা সাখাওয়াত হোসেন বলেন, সংবাদ পাওয়ার ৫/৭ মিনিটের মধ্যে আমাদের টিম দুইটি গাড়ি নিয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। ঘন্টাব্যাপী চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। ক্ষয়ক্ষতির পরিমান নির্ণয় করা যায়নি।

Share

Leave a Reply

Advertisement

x

Check Also

https://coxview.com/wp-content/uploads/2018/10/Tharmameter.jpg

দেশে আরও ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি

  অনলাইন ডেস্ক :দেশজুড়ে বইছে তাপপ্রবাহ। গরমে জনজীবনে হাঁসফাঁস অবস্থা। এ অবস্থায় দেশজুড়ে তাপপ্রবাহ অব্যাহত ...

https://coxview.com/coxview-com-footar-14-12-2023/