সাম্প্রতিক....
Home / প্রচ্ছদ / পুষ্টি ও স্বাস্থ্য / অ্যান্টি-বায়োটিকের ক্ষতিকর প্রভাব

অ্যান্টি-বায়োটিকের ক্ষতিকর প্রভাব

Life style - 12-8-2015 - 9অ্যান্টি-বায়োটিকের ক্ষতিকর প্রভাব আমাদের দৈনিক জীবন খুব দ্রুত সঞ্চালিত হচ্ছে। নতুন নতুন প্রযুক্তি আমাদের অনেক উপকার করলেও সে সকল প্রযুক্তি ব্যবহার করার জন্য আমাদের কাজের গতিও বাড়াতে হয়। এতো ব্যস্ত শিডিউল পার করার জন্য আমাদের প্রয়োজন হয় অনেক শক্তির। আমাদের খাদ্যতালিকা স্বাস্থ্যকর হলে, ভালভাবে কাজ করা যায়। কিন্তু স্বাস্থ্যকর খাবার না খেলে ও বিভিন্ন প্রতিকুল পরিবেশের কারণে আমাদের হার মেনে নিয়ে ঔষধের নিকট শরণাপন্ন হতে হয়।

অনেক পরিশ্রমের কারণে আমাদের শরীরে ব্যথার অনুভূতির সৃষ্টি হয়। যার ফলে আমরা বিভিন্ন সময়ে ব্যথার ঔষধ ও বিভিন্ন অ্যান্টি-বায়োটিক সেবন করি। কিন্তু না জেনে-শুনে, ডাক্তারের পরামর্শ না নিয়ে অ্যান্টি-বায়োটিক সেবন করলে হিতের-বিপরীত হতে পারে। অতিরিক্ত অ্যান্টি-বায়োটিক সেবনের ফলে শরীরে বিভিন্ন ধরণের সমস্যা দেখা দিতে পারে। নিম্নে সে বিষয়ে আলোচনা করা হল-

১. স্থূলতার ঝুঁকি বৃদ্ধি করে:  গবেষণা অনুযায়ী, বিভিন্ন গৃহপালিত পশুকে মোটা-তাজা করার জন্য যে ঔষধ খাওয়ানো হয়, তাতে অ্যান্টি-বায়োটিক কম মাত্রায় দেয়া থাকে। অতএব, অ্যান্টি-বায়োটিক স্থূলতা বৃদ্ধি করে।

২. টাইপ-১ ডায়াবেটিস দেখা দিতে পারে:  অ্যান্টি-বায়োটিক অন্ত্রে যে সকল ব্যাকটেরিয়া উপকার করে, তা ধ্বংস করে ফেলে। আপনি যদি অল্প বয়স থেকে অ্যান্টি-বায়োটিক খাবার অভ্যাস করেন, তাহলে আপনার ইমিউন সিস্টেমে ভয়ংকর ক্ষতিসাধন হতে পারে। এর ফলে আপনার ইনসুলিনের প্রক্রিয়ায় ব্যাঘাতের সৃষ্টি হয়ে ডায়াবেটিসের দেখা দিতে পারে।

৩. উপকারী ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে:  অ্যান্টি-বায়োটিক একটি খারাপ ব্যাকটেরিয়া Pylori কে ধ্বংস করে। কিন্তু, এই ব্যাকটেরিয়া মানুষকে হাঁপানি থেকে রক্ষা করে। এই ব্যাকটেরিয়া ধ্বংসের ফলে হাঁপানি দেখা দিতে পারে।

 ৪. ইনফেকশন বৃদ্ধি করে :  একটি নিয়মিত ভিত্তিতে অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণের সবচেয়ে বড় অসুবিধা হল এটি জীবাণুধ্বংসী প্রতিরোধী সংক্রমণ ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।

 সূত্র: টাইম্‌স অফ ইন্ডিয়া/এশিয়াবার্তা২৪ডটকম,ডেস্ক।

Share

Leave a Reply

Advertisement

x

Check Also

জনবল সংকটে ৪ বছরেও চালু হয়নি সরই মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র#https://coxview.com/sarai-hospital-rafiq-14-11-23/

জনবল সংকটে ৪ বছরেও চালু হয়নি সরই মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র

বান্দরবানের লামার ‘সরই ১০ শয্যা বিশিষ্ট মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র’। মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম; লামা-আলীকদম পার্বত্য ...

https://coxview.com/coxview-com-footar-14-12-2023/