সাম্প্রতিক....
Home / প্রচ্ছদ / সাম্প্রতিক... / সাংস্কৃতিক ও বিনোদন / এ বছর শোবিজে যাদের হারিয়েছি

এ বছর শোবিজে যাদের হারিয়েছি

এ বছর শোবিজে যাদের হারিয়েছি

বাংলার শিল্প ও সংস্কৃতির উন্নয়নে অনেক বরাবরই গুণী ব্যক্তিত্বের অবদান অনস্বীকার্য। তাদের অক্লান্ত পরিশ্রম আর অত্মত্যাগের কারণে আমাদের সমাজ সাংস্কৃতিক অঙ্গন। চলতি বছরে তাদের অনেকেই শোবিজ অঙ্গনকে শূন্যতায় ভাসিয়ে দিয়ে নতুন ঠিকানা খুঁজে নিয়েছেন। চলে গেছেন না ফেরার দেশে। মৃত্যুজনিত শূন্যতা কখনও পূরণ হওয়ার নয়। তবুও চিরচেনা নিয়মে নিয়তীর কাছে হার মেনেই এগিয়ে যেতে হয় আগামীর পথে। চিরচেনা মৃত্যুর এই মিছিলে এ বছর যাদের হারিয়েছি তাদের স্মরণে আমাদের আজকের এ প্রতিবেদন।

আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল :

একাধারে মুক্তিযোদ্ধা, প্রখ্যাত গীতিকার, সুরকার ও সংগীত পরিচালক আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল। ইমতিয়াজ বুলবুল চলতি বছরের ২২ জানুয়ারি ৬৩ বছর বয়সে ঢাকার আফতাবনগরে তার নিজ বাসায় হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। ১৯৭০ দশকের শেষ লগ্ন থেকে আমৃত্যু বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পসহ সংগীতশিল্পে সক্রিয় ছিলেন এই তারকা। ১৯৭১ সালে মাত্র ১৫ বছর বয়সে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। সঙ্গীতে অসামান্য অবদানের জন্য তিনি বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সম্মান একুশে পদক, শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক হিসেবে দুইবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং রাষ্ট্রপতির পুরস্কার-সহ অন্যান্য অসংখ্য পুরস্কারে ভূষিত হন।

শাহনাজ রহমতউল্লাহ :

বাংলাদেশের প্রখ্যাত বাংলাদেশী সংগীতশিল্পী শাহনাজ রহমতউল্লাহ। গত ২৩শে মার্চ ঢাকার বারিধারায় নিজ বাড়িতে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। দীর্ঘ পঞ্চাশ বছরের সংগীতজীবনে ‘এক নদী রক্ত পেরিয়ে’, ‘একবার যেতে দে না আমার ছোট্ট সোনার গাঁয়’, ‘একতারা তুই দেশের কথা বল রে, এবার বল’, ‘প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ’সহ অসংখ্য কালজয়ী গান গেয়েছেন। বিবিসির একটি জরিপে সর্বকালের সেরা বিশটি বাংলা গানের তালিকায় তার গাওয়া তিনটি গান স্থান পায়। ১৯৯২ সালে তিনি একুশে পদক এবং ১৯৯০ সালে ছুটির ফাঁদে চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ নারী কণ্ঠশিল্পী হিসেবে বাংলাদেশ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়াও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি পুরস্কার, বাচসাস পুরস্কারসহ বহু সম্মানায় ভূষিত হয়েছেন।

সুবীর নন্দী :

বাংলা সংগীতে চার দশকে উপহার দিয়েছেন অসংখ্য গান। ৬৬ বছর বয়সে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালের এমআইসিইউতে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় ৭ মে মৃত্যু হয়। দীর্ঘদিন ধরে ডায়াবেটিস রোগে ভুগছিলেন। তার হার্টে বাইপাস অপারেশন করা হয়েছিল। কিডনিতেও সমস্যা ছিল। দীর্ঘ ৪০ বছরের ক্যারিয়ারে আড়াই হাজারেরও বেশি গান গেয়েছেন সুবীর নন্দী।

টেলি সামাদ :

বাংলাদেশের বরেণ্য কৌতুক অভিনেতা টেলি সামাদ। দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পর ৬ এপ্রিল দুপুরে রাজধানীর ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। সত্তর ও আশির দশকের শক্তিমান এ অভিনেতার প্রকৃত নাম আবদুস সামাদ। চমৎকার প্রতিভার অধিকারী হওয়ায় তাকে ‘টেলি’ উপাধি দেওয়া হয়। শুধু অভিনয় নয়, গান ও ছবি আঁকাতেও ছিল তার সমান পারদর্শিতা।

সালেহ আহমেদ :

টেলিভিশন ও চলচ্চিত্রের বর্ষীয়াণ অভিনেতা সালেহ আহমেদ ৮৩ বছর গত ২৪ এপ্রিল রাজধানীর অ্যাপোলো হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত নানা অসুখে ভুগছিলেন তিনি। ১৯৯১ সালে হুমায়ূন আহমেদের নাটক ও চলচ্চিত্রে নিয়মিত অভিনয় শুরু করেন। এই অভিনেতা পেয়েছেন স্বাধীনতা পদক।

হাসিবুল ইসলাম মিজান :

২০১৯ সালের ১৮ এপ্রিল ৬২ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন হাসিবুল ইসলাম মিজান। তার পরিচালিত সিনেমাগুলোর মধ্যে রয়েছে- ‘প্রেমের কসম’ ‘আমার স্বপ্ন তুমি’ ‘জন্ম’ ‘কপাল’।

আনিস :

স্বনামধন্য কৌতুক অভিনেতা আনিসুর রহমান আনিস। গত ২৯ এপ্রিল রাজধানীর টিকাটুলীর অভয় দাস লেনের বাসায় তিনি ইন্তেকাল করেন। চলচ্চিত্র অভিনেতা আনিসুর রহমান (আনিস) গত ২৯ এপ্রিল রাত ১১টার দিকে রাজধানীর টিকাটুলির অভয় দাস লেনের বাসায় তিনি ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর। আনিস প্রথম উদয়ন চৌধুরীর ‘বিষকন্যা’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের সুযোগ পেয়েছিলেন। পরবর্তীতে জিল্লুর রহিমের ‘এইতো জীবন’ চলচ্চিত্র দিয়ে অভিনয় শুরু করেন। ছবিটি ১৯৬৪ সালে মুক্তি পায়। আনিস সর্বশেষ অভিনয় করেছেন উত্তম আকাশ পরিচালিত ‘যেমন জামাই তেমন বউ’ চলচ্চিত্রে। তার অভিনীত অন্যান্য চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে ‘এই তো জীবন’, ‘পয়সে’, ‘মালা’, ‘জরিনা সুন্দরী’, ‘জংলী মেয়ে’, ‘মধুমালা’, ‘ভানুমতি’, ‘পদ্মা নদীর মাঝি’, ‘সূর্য ওঠার আগে’, ‘অধিকার’ ‘অঙ্গার’, ‘বারুদ’, ‘ঘর সংসার’, ‘এমিলের গোয়েন্দা বাহিনী’, ‘ পুরস্কার’ ‘লাল কাজল’, ‘ নির্দোষ’ , ‘সানাই’, ‘উজান ভাটি’, ‘তালাক’ ইত্যাদি। জনপ্রিয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদি’র অনেক পর্বে তাকে দেখা গেছে।

খালিদ হোসেন

খালিদ হোসেন :

বরেণ্য নজরুলসংগীত শিল্পী খালিদ হোসেন গত ২২ মে ৭৮ বছরে রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তিনি দীর্ঘদিন হৃদরোগসহ বার্ধক্যজনিত নানা রোগে ভুগছিলেন। খালিদ হোসেনের গাওয়া নজরুলসংগীতের ছয়টি অ্যালবাম প্রকাশিত হয়েছে। তিনি ২০০০ সালে একুশে পদক পেয়েছেন। এছাড়া নজরুল একাডেমিসহ আরও অনেক পুরস্কার পান।

আজিজ :

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেতা আজিজ চলচ্চিত্রে ‘কালা আজিজ’ নামে পরিচিত ২৩ নভেম্বর রাত দশটায় উত্তরায় নিজ বাসায় মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর। কালা আজিজ’ অভিনীত সিনেমার মধ্যে রয়েছে আমার পৃথিবী তুমি (২০১১) হৃদয় ভাঙ্গা ঢেউ (২০১১) আমার স্বপ্ন আমার সংসার (২০১০) ভালবাসলেই ঘর বাঁধা যায় না (২০১০) – ভিক্ষুক বলো না তুমি আমার (২০১০) যেমন জামাই তেমন বউ (২০১০) মায়ের হাতে বেহেস্তের চাবি (২০০৯) ভালোবাসা দিবি কিনা বল? (২০০৯) যদি বউ সাজো গো (২০০৮) বড় ভাই জিন্দাবাদ (২০০৮) ময়দান (২০০৭) মেশিনম্যান (২০০৭) পিতার আসন (২০০৬) ভন্ড ওঝা (২০০৬) কোটি টাকার কাবিন (২০০৬) মমতাজ (২০০৫) বাংলার বাঘ (২০০৫) আজকের সমাজ (২০০৪) ইতিহাস (২০০২) কষ্ট (২০০০) লণ্ড ভণ্ড (২০০০) ঝড় (২০০০) কে আমার বাবা (১৯৯৯) কমান্ডার (১৯৯৪)। রাজা ৪২০ (২০১৬) আয়না সুন্দরী (২০১৫) দুটি মনের পাগলামী (২০১৪) কুসুমপুরের গল্প (২০১৪) ভালোবাসা আজকাল (২০১৩) পাগলা হাওয়া (২০১২) ।

কালিদাস কর্মকার

কালিদাস কর্মকার :

বাংলাদেশের একজন প্রথিতযশা চিত্রশিল্পী কালিদাস কর্মকার। গত ১৮ অক্টোবর
রাজধানীর ইস্কাটনের বাসায় বাথরুমে গিয়ে স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে পা পিছলে পড়ে গেলে তাকে উদ্ধার করে শুক্রবার বেলা পৌনে একটার দিকে রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। চিত্র, ছাপচিত্র, স্থাপনা ও মিশ্রমাধ্যমে তার অসামান্য নিরীক্ষাপ্রবণতার কাজ বাংলাদেশের চিত্রকলার ইতিহাসে তাকে অমর করে রাখবে।

ইফতেখারুল আলম:

ষাটের দশকের সিনেমার প্রখ্যাত প্রযোজক ইফতেখারুল আলম ৫ জানুয়ারি ৯১ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত রোগসহ নানা রোগে ভুগছিলেন তিনি।

মায়া ঘোষ :

গত ১৯ মে না ফেরার দেশে চলে গেলেন অভিনেত্রী মায়া ঘোষ। ২০০১ সালের ফেব্রুয়ারিতে কলকাতার সরোজ গুপ্ত ক্যানসার হাসপাতালে তার চিকিৎসা শুরু হয়। ধারাবাহিকভাবে চিকিৎসা চলে। ২০০৯ সালের দিকে অনেকটা সুস্থ হয়ে ওঠেন। এরপর কিডনি, লিভার ও হাঁটুর সমস্যা দেখা দেয়।

মমতাজউদ্দীন আহমেদ

মমতাজউদ্দীন আহমেদ :

প্রখ্যাত নাট্যকার, অভিনেতা ও ভাষাসৈনিক মমতাজ উদ্দীন আহমদ ২ জুন মারা যান। স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশের নাট্য আন্দোলনের পথিকৃত। এক অঙ্কের নাটক লেখায় বিশেষ পারদর্শিতার স্বাক্ষর রেখেছেন। শিল্প ও সাহিত্যে অনন্য অবদানের জন্য তিনি জাতীয় ও আঞ্চলিক পর্যায়ে বেশ কিছু পুরস্কার পেয়েছেন। তার মধ্যে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার (১৯৭৬), একুশে পদক (১৯৯৭), নাট্যকলায় অবদানের জন্য ২০০৮ সালে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি কর্তৃক বিশেষ সম্মাননা, বাংলাদেশ শিশু একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ও আলাউল সাহিত্য পুরস্কার অন্যতম।

বাবর

বাবর :

চলচ্চিত্র অভিনেতা, প্রযোজক ও পরিচালক বাবর ২৬ আগস্ট সকাল ৯টা ১০ মিনিটে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে ৬৭ বছর বয়সে মারা যান। বাবর ‘দাগী’ নামের একটি চলচ্চিত্র প্রযোজনাসহ পরিচালনা করেছেন ‘দয়াবান’, ‘দাগী’, ‘দাদাভাই’সহ বেশ কিছু ব্যবসাসফল ছবি। উল্লেখ্য, আমজাদ হোসেনের নির্দেশনায় ‘বাংলার মুখ’ চলচ্চিত্রে নায়ক হিসেবে বাবরের অভিষেক ঘটে। তবে খলনায়ক হিসেবে তার যাত্রা শুরু নায়করাজ রাজ্জাক প্রযোজিত ও জহিরুল হক পরিচালিত ‘রংবাজ’ চলচ্চিত্রে। এরপর দীলিপ বিশ্বাসের ‘আসামি’, শামসুদ্দিন টগরের ‘বাঞ্জারান’, দারাশিকোর ‘ডাকু দরবেশ’, ‘জিপসী সরদার’সহ তিন শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি।

আহমেদ কায়সার :

‘পাগল মন’ গানের গীতিকার আহমেদ কায়সার গত ১ এপ্রিল পটুয়াখালী জেলার চরখালী গ্রামে নিজ বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬২ বছর। তিনি স্ত্রী, তিন সন্তানসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

হুমায়ূন সাধু :

তরুণ নাট নির্মাতা ও অভিনেতা হুমায়ূন সাধু। মস্তিস্কে রক্তক্ষরণজনিত কারণে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২৫ অক্টোবর তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন৷

পৃথ্বী রাজ

পৃথ্বী রাজ :

তরুণ শিল্পী, সুরকার, সংগীত পরিচালক পৃথ্বী রাজ। গত ১৫ ডিসেম্বর নিজের স্টুডিও জিলাপিতে কাজ করার সময় হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান।

মোহাম্মদ জাকির খাঁন :

নির্মাতা মোহাম্মদ জাকির খাঁন রাজধানীর উত্তরায় আহসানিয়া মিশন ক্যানসার হাসপাতালে গত ১৮ অক্টোবর চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

সূচনা :

অকালে চলে গেলেন মডেল, অভিনেত্রী সূচনা ডলি কিডনি সমস্যার কারণে শুক্রবার ৫ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় রাজধানীর মগবাজারের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

তমা :

মঞ্চ ও ছোট পর্দার অভিনয়শিল্পী তমা খান। গত ৮ মে রাজধানীর মিরপুরে তার অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়। মিরপুরের ভাড়া বাসায় ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় তাকে পাওয়া যায়।

মাহফুজুর রহমান :

দশবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত চিত্রগ্রাহক মাহফুজুর রহমান খান ৬ ডিসেম্বর রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

 

সূত্র: somoynews.tv – ডেস্ক।

Share

Leave a Reply

Advertisement

x

Check Also

https://coxview.com/wp-content/uploads/2023/10/Entertainment-Mozib.jpg

মুক্তির অপেক্ষায় ‘মুজিব’

  অনলাইন ডেস্ক : বাংলাদেশের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন ...

https://coxview.com/coxview-com-footar-14-12-2023/