বিভিন্ন পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি ও প্রশাসনিক কমিটি গঠন করে দিয়েছেন হাইকোর্ট।
১৫ ফেব্রুয়ারি, বৃহস্পতিবার বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী ও বিচারপতি ইকবাল কবিরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই দুটি কমিটি গঠন করেন।
ঢাকা জেলা ও দায়রা জজের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটির কাজ হবে কীভাবে প্রশ্ন ফাঁস হয়েছে, সে বিষয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়া। আদালতের আদেশ পাওয়ার সাত দিনের মধ্যে কাজ শুরু করবে এই কমিটি। এর পর ৩০ দিনের মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে।
বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ ও ড. সোহেল রহমানের নেতৃত্বাধীন কমিটি কাজ করবে প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধ নিয়ে।
আদালত থেকে বেরিয়ে আদেশের বিষয়ে রিটকারী তিন আইনজীবীর একজন ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া সাংবাদিকদের জানান, আদালত প্রশ্ন ফাঁস রোধে সরকারের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন। তিনি আরও জানান, প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা তদন্ত ও এ বিষয়ে আইন প্রণয়নের নির্দেশনা চেয়ে রিট আবেদনের শুনানি করে আদালত এ আদেশ দেন। আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। সূত্র:আমিনুল ইসলাম মল্লিক-priyo.com;ডেস্ক।
You must be logged in to post a comment.